কথায় বলে এটি নাকি খুচরো পাপের ফল। আবার অনেকেই বলেন পেশি পেকে গেলে নাকি এর আনাগোনা মুখে বেড়ে যায়। যাই হোক! কিন্তু ব্রণ ভীষণ বিরক্তিকর একটি বস্তু। সুন্দর পরিষ্কার ত্বকে কোথা থেকে যে উদয় হবে ভাবা দায়।
Advertisment
গিলটি প্লেসার বলে, যেদিন আপনি চাইবেন না সেইদিনই আপনার মুখে ফুটে উঠবে ব্রণ। ব্যস! সাজগোজের বারোটা! যদিও এটি সম্পূর্ণ নির্মূল করার উপায় বেশ সময় সাপেক্ষ তবে দিনের দিন একে চাইলে কিন্তু লোকাতে পারেন। কীভাবে?
প্রথমে তো, কিছু উপটান দেখে নিই। যেমন চন্দন! সকাল থেকে চন্দন ব্রণর ওপর লাগিয়ে বসে থাকুন। পরে দেখবেন একটু হলেও লাল ভাব কমে আবছা হওয়ার পথে।
দ্বিতীয় হল, নিমপাতা এবং মুলতানি মাটি। দুটিকে একত্রে মিশিয়ে বেটে নিন। প্রায় ২/৩ ঘণ্টা ব্রণতে লাগিয়ে রাখুন। অনেক রেহাই পাবেন।
এবার যে ডে-ইন্ পদ্ধতি গুলো বলব সেগুলির মধ্যে;
• টিন্তেড ময়েশ্চারাইজার থাকলে বেশ সুবিধে হয়। যখনই এর আঁচ পাবেন তখনই অল্প করে মিশিয়ে লাগিয়ে নিন স্কিনের সঙ্গে। হদিশ মিলবে না এক্কেবারে।
• বরফের টুকরো দিয়ে পিম্পলের ওপর ঘষতে থাকুন। কিছুক্ষণ পরেই দেখবেন লাল ভাব কমে গিয়ে অনেক হালকা হয়ে গেছে।
• বাড়িতে রসুন সকলের থাকে। রসুনের কোয়া, মাথাটা শুধু কেটে নেবেন। ভাল করে ব্রণর ওপর বোলাতে থাকুন। দেখুন তো কাজ হয় কিনা?
• কনসিলার! এটি কিন্তু দারুন অপশন। ভাল করে কনসিলার লাগিয়ে নিন এর উপরে। দেখাই যাবে না।
• এখন অনেকেই প্রাইমার ব্যবহার করেন। প্রাইমার ভাল করে লাগলে কিন্তু এটি ঢাকা পড়ে যায়। সঙ্গে ফাউন্ডেশন তো রইল।
• গোলাপের পাপড়ি হালকা পিষে নিয়ে সেই রস বারবার লাগান। বেশ কমবে ফোলাভাব।
তবে আর যাই করুন, এটি নখ দিয়ে খুটবেন না। এতে এর কস ছড়িয়ে আরও বাড়তে পারে। বাকি! শারদোৎসবে এই ট্রিকগুলো মিলিয়ে দেখুন!
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন