তাঁর জন্ম এবং মৃত্যু দুই-ই একই দিনে। তিনি ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়। একথা বলার অপেক্ষা রাখে না, একজন চিকিৎসক হিসাবে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। সেই কিংবদন্তী চিকিৎসক ও পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়ের জন্ম এবং মৃত্যুদিনটি পালিত হয় জাতীয় চিকিৎসক দিবস হিসাবে। ১৯৯১ সালে তাঁর জন্ম এবং মৃত্যুদিন ১ জুলাই প্রথম চিকিৎসক দিবস হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় সরকারের তরফে।
বলা বাহুল্য, একজন চিকিৎসকের পেশা কেবলমাত্র অর্থ উপার্জনের তাগিদেই নয়। তাঁর ওপর নির্ভরশীল হাজার হাজার মানুষের প্রাণ। কাজেই এ এক দায়বদ্ধতাও বটে। বর্তমানে আমূল পরিবর্তন হয়েছে চিকিৎসা বিজ্ঞানের। অত্যাধুনিক পদ্ধতির চিকিৎসায় উপকৃত প্রত্যেকেই। আর এর পিছনে অবদান যাঁদের সেই চিকিৎসকদের শ্রদ্ধা জানাতেই মূলত পালিত হয় দিনটি।
দিনটির তাৎপর্য শেষ নয় এখানেই। কিছু কিছু দেশে চিকিৎসক দিবস অন্যতম ছুটির দিনও। পাশাপাশি দিনটিকে রেড কার্নেশন ফুলের দ্বারাও চিহ্নিত করা হয়। কারণ এই ফুলের লাল রঙটি প্রেম, চ্যারিটি, আত্মত্যাগ, সাহসেরও প্রতীক। যা এই পেশায় থাকা সমস্ত ব্যক্তির সঙ্গে অতপ্রত ভাবে জড়িত।
তবে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন দিন পালিত হয় এই ডক্টরস ডে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দিনটি পালিত হয় ৩০ মার্চ, ইরানে এই একই দিন পালিত হয় ২৩ অগাস্ট তারিখে। ব্রাজিলের চিকিৎসক দিবস পালিত হয় ১৮ই অক্টোবর। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দিনটি পালিত হয় ৩০ মার্চ, ইরানে এই একই দিন পালিত হয় ২৩ অগাষ্ট তারিখে। পাশাপাশি দিনটিকে রেড কার্নেশন ফুলের দ্বারাও চিহ্নিত করা হয়। কারণ এই ফুলের লাল রঙটি প্রেম, চ্যারিটি, আত্মত্যাগ, সাহসকেও নির্দেশ করে। যা এই পেশায় থাকা সমস্ত ব্যক্তির মধ্যেই বিদ্যমান। কিছু কিছু দেশে চিকিৎসক দিবস দিনটি অন্যতম ছুটির দিনও। ব্রাজিলের চিকিৎসক দিবস পালিত হয়, কিউবাতে ডিসেম্বরের ৩ তারিখটি তাঁদের জন্য Carlos Juan Finlay। ১৯৩৩ সালের ৩০ মার্চ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জর্জিয়ায় প্রথম পালিত হয় ডক্টরস ডে। এদিন মৃত চিকিতসকদের স্ত্রীরা তাঁদের স্বামীর কবরের উপর ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।