এখনকার নিউট্রিশনিস্টরা বলে থাকেন, বাড়িতে বানানো আচার নাকি রোজকার ডায়েটে থাকা খুব দরকার। আমরা রোজকার জীবনে ফাস্টফুডের ওপর এতই নির্ভরশীল হয়ে পড়েছি, যে দেহের জন্য অতি প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদানগুলো পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্রহণ করছিনা।
আরও পড়ুন, কীভাবে আকর্ষণীয় করে তুলবেন একঘেয়ে ওয়র্ক ফ্রম হোম?
ঠাকুমা, দিদিমারা ঘরে যে আচার বানাতেন, তাতে কিন্তু নুন, চিনি, মশলা সব পরিমাণ মতো থাকত। তারপর সূর্যের আলোয় শুকোনো হতো। ফলে অনেকদিন পর্যন্ত ভালো থাকত আচার। এই আচারে একসঙ্গে ভিটামিন কে, ভিটামিন এ, প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া থাকে।
কেন আচার খাবেন?
স্বাদে বদল আনতে এর তুলনা নেই
হজমশক্তি বাড়াবে
প্রচুর ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে
দেহের পক্ষে ভালো, এমন ব্যাকটেরিয়া থাকে
আচার বানানোর সময় কী কী খেয়াল রাখতে হবে?
নুন আর তেলের পরিমাণ সঠিক হতে হবে। আপনার যদি উচ্চ রক্তচাপ বা ডায়েবেটিস থাকে, আচারে থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়া আপনার জন্য ভালো। তবে একটা কথা মনে রাখা দরকার। আচার কিন্তু আচারের পরিমাণের মতোই খাবেন, ভাতের পাতে, অল্প করে।