/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/04/hair-style-cover.jpg)
চুল পড়ে যাওয়া আজকাল খুব চেনা সমস্যা। প্রতিনিয়ত নানা টোটকার কথা শুনতে থাকেন আপনারা চুল পড়া বন্ধ করতে.। একই দিকে রোজ সিঁথি করে চুল আঁচড়ালে সিঁথি মোটা হয়ে যায় টাক বেড়িয়ে আসে। তাছাড়া চুল পড়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।
সবসময় একই দিকে সিঁথি করার ক্ষতি কী, জেনে নিন
আমরা চুলে যখন হেয়ার স্টাইল করি, মানে ধরে দিন রোজ যেভাবে একদিকে সিঁথি করে থাকি তখন চুলের একটা অংশে বেশি চাপ পড়ে। ফলে তা দুর্বল হয়ে ঝরে পড়তে শুরু করে। তাই সিঁথির অবস্থান না পাল্টালে চুল পড়া বেড়ে যায়।
আপনি যদি নিয়মিত একই দিকে সিঁথি করে চুল বাঁধেন অথবা খোলা রাখেন, তাহলে একবার আয়নার সামনে গিয়ে ভালো করে দেখুন, সিঁথি করা জায়গার চুল উঠে মাথার স্ক্যাল্প দেখা যাচ্ছে।
আরও পড়ুন, ঘরোয়া উপায়ে চোখের তলার কালি দূর করবেন কী ভাবে?
একই দিকে সিঁথি করে চুল আঁচড়ানোর আরেকটি খারাপ দিক হল, সূর্যের রশ্মি সরাসরি ওই জায়গায় প্রতিনিয়ত পরার ফলে মাথার ওই অংশের রঙ বাকি অংশের তুলনায় কালো হয়ে যায়। মাথার ওই অংশ শুষ্ক হয়ে যায়। যার ফলে ওখানকার চুল ঝরতে শুরু করে কয়েকদিনের মধ্যে।
যখন আপনি পার্লার বা নিজে হেয়ার স্টাইল করার জন্য হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করবেন, তখন ড্রায়ারের গরম হাওয়া প্রতিবার ওই একই জায়গায় বেশিমাত্রায় পরে। যার ফলে সেখানের চুল দুর্বল হয়ে যায়, ঝরতে শুরু করে। আর কয়েকদিনের মধ্যে টাক দেখা দেয়।
কতদিন অন্তর চুলের সিঁথির অবস্থান বদল করবেন?
সম্ভব হলে ৩ থেকে ৪ দিন অন্তর হেয়ার স্টাইল বদলান। সিঁথির স্থান বদলান। এতে চুল পড়া কমবে। কম বা পাতলা চুল হলেও টাকের দেখা অন্তত মিলবে না।