Advertisment

সারাদিনে জল প্রসঙ্গে এগুলি মাথায় রাখুন!

জলের বিস্তৃতি সম্পর্কে জেনে নিন

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

প্রতীকী ছবি

জল এই শব্দটার সঙ্গেই জড়িয়ে আছে প্রাণ এবং সতেজতা। মানুষ জল ছাড়া আদৌ বাঁচতে পারে? শরীর গোলমেলে হতে শুরু করে দেবে। আর জল ছাড়া জীব বৈচিত্র্য প্রায় অপারক। সারাদিনে জল তো খাচ্ছেন কিন্তু এর আদ্যোপান্ত শেষ সূচক সম্পর্কে জানেন কী? অথবা কোনও ভুল করছেন না তো? 

Advertisment

কেউ কেউ সারাদিন সঙ্গে করে বোতল নিয়ে ঘুরে বেড়ায় আবার কেউ কেউ এক বিন্দু জল খেতেও তাকে ঠেলা দিতে হয়। বলতে বলতে জল খাওয়ানো দায়। যদিও এর সংখ্যাই বেশি। জল না খেলে ত্বকের  কোষগুলি যেমন এক সময়ের পর ব্যগড়া দেবে তেমনই ঠোঁট ফাটলেও বুঝবেন না এর কারণ কি! কারণ কিন্তু জল। মা থেকে ডাক্তার হাজার বলার পরেও শুনেছেন কী? 

তবে এখানেই একটি বিষয় বেশ লক্ষনীয়। আয়ুর্বেদ কী বলছে! বিশেষজ্ঞ নিতিকা কোহলি নিদারুণ কিছু ধ্যান ধারণা দিয়েই বলেন জল খাওয়ার বিষয়ে টনটনে জ্ঞান সকলের কিন্তু মেনে চলেন কজন? জল খেলেই কিন্তু হলো না বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলা আবশ্যিক। এই যেমন একেবারে অনেকটা পরিমাণ জল খেলে কিডনি সঙ্গে সঙ্গে হার্টের ওপর চাপ পড়ে। জল পরিমাণ অনুযায়ী একবারে এক গ্লাস খাওয়া উচিত। আরও কিছু সম্বন্ধে তিনি উল্লেখ করেন;

• জল সবসময় রুম টেম্পারেচার রেখেই পান করা উচিত। ঠান্ডা জল এবং কোল্ড ড্রিঙ্কস কোনও বিকল্প নয়, এগুলি হজমে সমস্যা করে এবং ওজন বাড়িয়ে তুলতে এর থেকে ভাল কিছুই নেই। 

• দুপুরে রাতে যখনই খেতে বসুন না কেন জল বেশি পরিমাণে খাবেন না। খাবার তবে পেটেই ভাসতে থাকে এবং কিছু সময়ের পর আপনার মনে হবে আইঢাই করছে। খেলেও নরমাল তাপমাত্রায় এক চুমুক। 

•  খাবার খাওয়ার ২ ঘণ্টা আগে ঈষৎ উষ্ণ জল অবশ্যই খান এতে হজম সহজে হয়। 

কিছু বিষয়, যেমন গরম থেকে এসেই ঠান্ডা জল একদম খাবেন না! সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা লেগে যাবে। রাস্তা থেকে দৌড়ে খাটনি করে এসেই জলের সঙ্গে সবসময় অল্প একটু মৌরি মুখে দিন। এতে দেহ তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় প্রদাহ নিয়ন্ত্রনে থাকে। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই বেশি পরিমাণে জল খাবেন না এতে পরবর্তীতে বিপাকে অসুবিধে হয়। আরেকটি বিষয়! পুজো সামনেই তার মানেই অনেকের উপোস করার হিরিক! জল না খেয়ে থাকবেন না এতে কিন্তু বড্ড সমস্যা। 

 ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

Ayurveda
Advertisment