New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/10/IMG-20201026-WA0032_copy_759x422.jpg)
নিয়ন্ত্রিতভাবে গোটা বাঙলাতেই পালন করা হয়েছে বাঙালিদের সবথেকে বড় উৎসবকে। এমন আশা আশঙ্কার মধ্যেই এবার শেষ পুজো। দশমীতে মন খারাপ সকলের।
আজ বিজয়া দশমী। উমার ঘরে ফেরার দিন। বিষণ্ণতায় ভরে উঠছে চারপাশ। আকাশে বাতাসে বিসর্জনের সুর। মন খারাপের দিনে চলছে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে সিঁদুর খেলা।
এমনিতেই অতিমারীর কারণে এবার পুজো অনেকটাই ম্লান। সংক্রমণের আশঙ্কা থমকে দিয়েছে উদ্যাপনের মাত্রা। তবে পুজোর আগেই শপিংয়ের তোড়ে ঘুম উড়েছিল প্রশাসন ও স্বাস্থ্য কর্তাদের। পুজোয় বেলাগাম উদযাপন সংক্রমণের ঢেউ আরো বাড়িয়ে দেবে কিনা, সেই আশঙ্কায় বারবারই সতর্কবার্তা দিচ্ছিলেন চিকিৎসকরা।
আরো পড়ুন: দশমীতে মন খারাপের সুর, নিয়ম মেনেই শুরু দেবী বরণ
এমনিতে সংক্রমণের হার আগের থেকে অনেকটাই কমেছে। দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা কমায় আশার আলো সর্বত্র। তবে এমন ক্রমহ্রাসমান ট্রেন্ড মুছে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল পুজোর প্রাক্কালে। শেষ পর্যন্ত আসরে নামতে হয় হাই কোর্টকে। রীতিমত নির্দেশ দিয়ে জানাতে হয়, প্যান্ডেলে কোনো রকম দর্শনার্থীদের প্রবেশ করানো যাবে না। কেবলমাত্র পুজো সংগঠকরাই পুজোর প্যান্ডেলে থাকতে পারবেন।
তারপরেই নিয়ন্ত্রিতভাবে গোটা বাঙলাতেই পালন করা হয়েছে বাঙালিদের সবথেকে বড় উৎসবকে। এমন আশা আশঙ্কার মধ্যেই এবার শেষ পুজো। দশমীতে মন খারাপ সকলের।
আগামী বছর সংক্রমণ মুক্ত পুজো চুটিয়ে উপভোগ করার প্রতিশ্রুতি নিচ্ছেন সকলে। কিন্তু কবে আগামী বছরের পুজো? আগামী পুজোয় মোটেই মহালয়া পুজোর একমাস আগে নয়। এবছরের মত। পাঁজি ঘেঁটে যা জানা যাচ্ছে, তা হল এরকম-
আগামী বছরের পুজোয় আর হয়ত সঙ্গী থাকবে না মাস্ক, স্যানিটাইজার। এমনটাই আশা করছে বঙ্গবাসী।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন