Advertisment

শুধু শিক্ষক দিবসই না, আজকের দিনটা আরও নানা কারণে মনে রাখার মত

রাধাকৃষ্ণন ১৯৬২ সালে ভারতের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Radhakrishnan

ড. সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণন (বামদিকে), তুরস্কের রাজধানী ইস্তানবুলে একটি মূর্তি- যেখানে আতাতুর্ক এক তুর্কি শিশুকে বর্ণমালা শেখাচ্ছেন (ডানদিকে)।

শিক্ষক দিবস

১৯৯৫ সাল থেকে প্রতিবছর ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত হয়। বিশ্বের ১০০টি দেশে দিনটি পালিত হয়। এডুকেশন ইন্টারন্যাশনাল এবং তার সহযোগী ৪০১টি সদস্য সংগঠন এই দিনটি পালনে মুখ্য ভূমিকা রাখে। কিন্তু, ভারতে এই দিনটি পালিত হয় ৫ সেপ্টেম্বর। ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি শিক্ষাবিদ ড. সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণনকে সম্মান জানাতেই ৫ সেপ্টেম্বর দিনটিকে শিক্ষক দিবস হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। ড. রাধাকৃষ্ণন ১৮৮৮ সালের ৫ সেপ্টেম্বর জন্মেছিলেন। তিনি চেন্নাইয়ের প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়-সহ বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছিলেন। অন্ধ্রপ্রদেশ, দিল্লি এবং বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও ছিলেন। রাধাকৃষ্ণন ১৯৬২ সালে ভারতের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সেই সময় তাঁর ছাত্ররা ৫ সেপ্টেম্বরকে বিশেষ দিন হিসেবে পালনের অনুমতি চেয়েছিলেন। তার প্রেক্ষিতে রাধাকৃষ্ণন ৫ সেপ্টেম্বরকে শিক্ষক দিবস হিসেবে পালনের অনুরোধ করেছিলেন। সেই থেকে ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। প্রতিবছর এই বিশেষ দিনে কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক বাছাই শিক্ষকদের সম্মানিত করে।

Advertisment

বিশ্ব সংস্কৃত দিবস

সংস্কৃত ভাষাকে সময়ের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক রাখতে বিশ্ব সংস্কৃত দিবস পালিত হয়। ১৯৬৯ সালে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক কেন্দ্রীয় ও রাজ্যস্তরে সংস্কৃত দিবস উদযাপনের নির্দেশ জারি করেছিল। সেই থেকে সারা ভারতে সংস্কৃত দিবস পালিত হয়। এই উপলক্ষে এই বিশেষ দিনে সংস্কৃত কবি-লেখকদের সম্মেলন হয়। সংস্কৃত ভাষায় ছাত্ররা বক্তৃতা দেয়। সংস্কৃত শ্লোক আবৃত্তি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। যার মাধ্যমে সংস্কৃত ভাষার ছাত্র, কবি ও লেখকরা তাঁদের চর্চার ভাষাকে তুলে ধরার উপযুক্ত মঞ্চ পান।

আরও পড়ুন- জাগ্রত মানিকেশ্বের শিব মন্দির, মনস্কামনা পূরণের জন্য ভিনরাজ্য থেকেও ছুটে আসেন ভক্তরা

মাদার টেরিজার প্রয়াণ দিবস

অ্যাগনিস গঞ্জা বোজাঝিউ বা মেরি টেরিজা বোজাঝিউ নামে আলবেনীয়-বংশোদ্ভূত ক্যাথলিক সন্ন্যাসিনী কলকাতায় সেবাকার্যের দৌলতে বিশ্বজুড়ে মাদার টেরিজা নামে পরিচিতি লাভ করেন। ১৯২৮ সালে তিনি ভারতে এসেছিলেন। ১৯৯৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ৮৭ বছর বয়সে কলকাতায় তাঁর মৃত্যু হয়।

Death special birth anniversary
Advertisment