বাইরের তাপমাত্রা বলছে কম করে ৪০ ডিগ্রি গরম এবং এর সঙ্গেই ঘাম, মুখে লালভাব ছাড়াও স্কিনের শুষ্কভাব। সূর্যের তেজের সঙ্গে সঙ্গে কিন্তু স্কিনের অবস্থা একেবারেই খারাপ। বলা উচিত অতিরিক্ত রোদে বাইরে ঘোরাঘুরি করলে কিন্তু সমস্যা হবেই। স্কিনের ওপর সূর্যের আলো সবসময় একেবারেই ঠিক নয়।
সূর্যের আলোর ক্ষতিকর প্রভাব কিন্তু স্কিনে রোগের সৃষ্টি করতে পারে। যার মধ্যে খেয়াল করলে দেখা যাবে, দাগ ছাড়াও মেলানিনের অভাবে আরও জটিল রোগ দেখা যায়। বিশেষ করে এই গরমে সানস্ক্রিন কিংবা লোশন একেবারেই কাজ করে না ঠিক করে। কেবলই ঠান্ডা জলের ঝাপটা সঠিক ভাবে ত্বকের যত্ন নিতে পারে।
সূর্যের অতিরিক্ত তেজ স্কিনের বয়স বাড়িয়ে দিতে পারে। এতে রিংকেলস এবং নানা ধরনের দাগ, টান এসব কমে যায়। অল্পতেই স্কিনের জৌলুস চলে যেতে পারে। সুতরাং বেশি রোদে বেরলেও স্কিন ঢেকে বেরনো সবথেকে ভাল।
সান স্পট অথবা সূর্যের আলো থেকে স্কিনে একরকম ছোপ দাগের সৃষ্টি হয় যেগুলি আদতে দেখতে যেমন খারাপ লাগে তেমনই কিন্তু বেশ সমস্যা সৃষ্টি করে। এগুলি সহজে চিকিৎসা করানো যায় না। বরং যেকোনও প্রসাধনী লাগানোর আগেও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভাল।
স্কিনের যে টানভাব কিংবা ইলাস্টিক ভাব থাকে সেটি অনেক কমে যায়। একধরনের শুকনো চামড়া দেখতে পাওয়া যায়। ফলেই কোষগুলি ভেতর থেকে নির্জীব হয়ে পড়ে যেকারণে এটি সঠিকভাবে পুষ্টি পেলেও আগের অবস্থায় ফিরে আসতে পারে না।
স্কিন ক্যানসার কিন্তু এর মধ্যে অন্যতম। স্কিনে মেলানিনের অভাব থাকলেই এই জাতীয় সমস্যা দেখতে পাওয়া যায়। তাই মাথায় রাখতে হবে সূর্যের আলো থেকে বাচঁতে অবশ্যই ঠান্ডা জল, সুতির ওড়না এবং ছাতা সঙ্গে রাখা খুব দরকার।