চুল নিয়ে সমস্যার সেশ নেই, কারওর চুল উজ্জ্বল নেই তো কারওর পাতলা - এবং চিকিৎসকদের কাছেও হাজার সমস্যা নিয়ে পৌঁছান সাধারণ মানুষ। একটাই কথা যে একে কিভাবে সুন্দর রাখা যায়। হাজার প্রশ্ন নিয়ে তাদের কৌতূহলী মন, এবং সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করেছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ গিতিকা কাপুর।
Advertisment
তিনি বলছেন চুল সুন্দর রাখতে গেলে অনেকেই নানা পথ অবলম্বন করেন, কেউ আবার সঠিক কাজ করতেও পারেন না। তাদের মধ্যে সকলেরই বেশ কয়েকটা সাধারণ প্রশ্ন থাকে। চুল যাতে সহজেই বাড়তে পারে কিংবা পুষ্টি পায় সেই নিয়ে ভাবনা অনেকেরই। কোন হেয়ার সাপ্লিমেন্ট চুলের পক্ষে ভাল সেই নিয়েও নানা প্রশ্ন থাকে। এবং সেগুলি কী কী?
প্রথম, সাপ্লিমেন্ট কীভাবে কাজ করে? চিকিৎসক বলছেন, চুলের খারাপ দশা তখনই দেখা যায় যখন পুষ্টির অভাব দেখা যায়। স্ক্যাল্প শুকিয়ে যায়, চুলের জৌলুস কমে যাওয়ার পেছনে এর খামতি কাজ করে। সাপ্লিমেট যেমন, ভিটামিন, মিনারেলস, এবং হারবাল কিছু সবসময়ই কোলোজেন পাউডারের মত কাজ করে। এটি দারুণভাবে চূলে পুষ্টি যোগায়।
দ্বিতীয়, সাপ্লিমেন্টে কী থাকা খুব দরকারি? সবসময় মাথায় রাখতে হবে যে চুলের জন্য ব্যবহার করা কোনও সাপ্লিমেন্ট যেন কেমিক্যাল যুক্ত না হয়। অর্থাৎ এতে যেন প্রাকৃতিক উপাদান, অর্গানিক হয়, এবং সহজেই চুল পরিস্কার করতে পারে। ক্ষার জাতীয় যেন না হয়…এতে নরম ভাব না থাকলে খুব মুশকিল।
তৃতীয়, কতদিনের মধ্যে রেজাল্ট পাওয়া যায়? কমপক্ষে তিন মাস সময় লাগবেই। চুলের বৃদ্ধি হোক কিংবা এর উজ্জ্বলতা, সহজেই কাজ হবে না। এবং এক বছর সময় লাগবেই উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নজরে আসার জন্য। চুলের সমস্যা সহজে কমে না। একে নানান উপায়ে আস্তে ধীরেই সঠিক রাখতে হয়।