আজকালকার কাজের যা ধরণ, অধিকাংশই রাতভর কাজ করেন। বাবা মায়েদের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ডেডলাইন, আর সন্তানদের সঙ্গী হোমওয়র্ক। ঘুমের সময় বদলে যাচ্ছে সবার। রাতের খাবার ভরপেট খেয়েই কাজ শুরু করলেন, তাও কিছু সময় যেতে না যেতেই খিদেয় পেট চুঁইচুঁই। দফায় দফায় চলছে ফ্রিজ খুলে তল্লাশি। অথচ পরের সকালে অফিসে আসার জন্য তৈরি হতে গিয়েই বুঝলেন গেল হপ্তায়ও যে কামিজটা অনায়াসে গলানো যেত, পরতে গিয়ে রীতিমত জিমনাস্টিক করতে হচ্ছে আপনাকে। কিন্তু উপায়, কাজের যা সময়, খুব বেশি শরীরচর্চার ফুরসত নেই এখন। এবার আপনার চোখে ভিলেন হবে সেই রাত দুপুরের পেট চুইইচুঁই।
মন ভরবে, খিদে কমবে আবার সঙ্গে মেদও, এমন উপায় নিশ্চয়ই আছে। আহা, গোটা দুনিয়াটাই ‘জালিম’ নয়। আসুন, একবার চোখ রাখা যাক সে ধরণের কিছু খাবার দাবারে।
বাটার মিল্ক বা পাতি বাংলায় যাকে বলে ঘোল। হজম শক্তি ভালো করে। আবার পেটও দারু ভরা থাকে। রাজস্থান, গুজরাতের মতো অঞ্চলে দিন রাতের খাবারের পর ঘোল খাওয়ার চল রয়েছে।