Amla Juice Benefits: খাদ্যতালিকায় যদি নিয়মিত আমলকি রাখেন তাহলে হার্টের সমস্যা থেকে মুক্ত থাকবেন। হৃদযন্ত্র ভাল রাখতে চাইলে, কোলেস্টেরলের মাত্রা অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। কাঁচা আমলকি খেতে অনেক সময়েই কষাটে লাগতে পারে। তাই আপনাক জন্য পারফেক্ট আমলকির রস। সুস্বাদু ভাবে আমলকির রস তৈরি করতে লাগে মধু আর পাতিলেবুর রস। স্বাদ বাড়াতে যোগ করতে পরেন সামান্য বিটনুন আর গোলমরিচের গুঁড়ো। এবার জেনে নেওয়া যাক কী ভাবে বানাবেন ঘরোয়া আমলা জ্যুস?
আমলকর জ্যুস বানাতে প্রয়োজন দুই থেকে তিনটি আমলকি। প্রথমে আমলকিগুলো ভালভাবে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর ছোট ছোট টুকরো করে ভালভাবে মিক্সিতে পিষে নিতে হবে। যতক্ষণ আমলকির শাঁস থাকবে বুঝতে হবে রস তৈরি হয়নি। ভালভাবে ব্লেন্ড না করলে আমলকির রস ঠিকভাবে তৈরি হবে না। পিষে নেওয়ার পর অবশ্যই ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে নিতে হবে।
শীতকালে কেন বেশি করে আমলকি খাওয় প্রয়োজন? আমলকির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা মজবুত করে। শীতের মরশুমে রোজ আমলকি খেলে আপনি সহজে অসুস্থ হবেন না। রোগ সংক্রমণ কম হবে। সর্দি-কাশি, হাঁচির সমস্যাও দূরে থাকবে।
সর্দি-কাশির সমস্যা কমাতে ম্যাজিকের মতো কাজ করে আমলকি। শীতকালে প্রতিদিন কয়েক টুকরো কাঁচা আমলকি খাওয়া স্বাস্থ্যকর। ত্বক এবং চুলের স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভাল। আমলকির রস নতুন চুল গজাতে এবং চুল সঠিক মাত্রায় বৃদ্ধি হতে অব্যর্থ দাওয়াই আমলকি। শীতকালে চুলের অন্যতম সমস্যা খুশকি। আমলকির রস খুশকি নির্মূলেও দারুণ উপকারী।