It is estimated that Nigeria will be the third most populous country in the world in 2050!#WorldPopulationDay2018 pic.twitter.com/giGJVFVR3E
— talk2drchandus (@talk2chandus) July 11, 2018
বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালন করার কারণ কি ?
জনগণের মধ্যে যৌন সমস্যা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোই উদ্যোগের প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল। দারিদ্রের কারণে স্বাস্থ্যর দিকে নজর দিতে পারেন না বহু মহিলা এবং তাঁদের পরিবার। সেক্ষেত্রে প্রসবের সময় বা পরে তাঁদের মৃত্যু পর্যন্ত হয়ে থাকে। গবেষণা করে দেখা গেছে, প্রায় ৮০০ মহিলা প্রত্যেকদিন এভাবে মৃত্যুবরণ করেন। অতএব, এই দিনটির প্রধান লক্ষ্য হল পরিবার পরিকল্পনার গুরুত্ব সম্পর্কে জ্ঞান প্রদান করা এবং আরও বেশি সচেতনতা বাড়ানো।
বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস সচেতনতার উদযাপন; যা জনসংখ্যা অধিক হারে বৃদ্ধি হলে কী কী সমস্যা হতে পারে সেই বিষয়গুলি সম্পর্কে মানুষকে জানানোর চেষ্টা করবে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি সংক্রান্ত বিষয়গুলির মধ্যে পারিবারিক পরিকল্পনা, মানবাধিকার, স্বাস্থ্যের অধিকার, শিশুর স্বাস্থ্য, লিঙ্গ সমতা, বাল্যবিবাহ, গর্ভনিরোধকের ব্যবহার, যৌন শিক্ষা, যৌন সংক্রামক রোগ সম্পর্কে জ্ঞান, প্রভৃতি বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
যৌনতা সংক্রান্ত বিষয়গুলি সম্পর্কে ১৫ থেকে ১৯ বছরের মধ্যেই ছেলে মেয়েদের জানার প্রয়োজন রয়েছে। সঠিকভাবে না জানার কারণে বিশ্বের টিনেজ বয়সের ১৫ মিলিয়ন কিশোরী গর্ভধারণ করে থাকে এবং গর্ভাবস্থার জটিলতা এবং প্রজননগত স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত সমস্যাগুলির মধ্যে দিয়ে দিন কাটিয়ে থাকে।
বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস ২০১৮ এর উদ্দেশ্য:
১) এই দিনটি ছেলে ও মেয়েদের উভয়ের সমান ক্ষমতা বোঝাতে উদযাপন করা হয়।
২) অল্প বয়সে গর্ভাবস্থা এড়াতে যুক্তিসঙ্গত এবং youth friendly technique সম্পর্কে তাদের শিক্ষিত করা।
৩) মেয়েদের এবং ছেলেদের উভয়ের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা প্রদান করা।
৪) যৌন সংক্রমণ এবং কীভাবে তা প্রতিরোধ করা যায় সে সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া।
৫) কন্যা শিশু রক্ষার অধিকারের জন্য নির্দিষ্ট আইন দাবি জানানো।