বড়দিনের গোটা মাসেই পৃথিবীর প্রায় সারা প্রান্তে সান্টা ক্লজকে নিয়ে মেতে থাকে কচিকাঁচারা। শিশুসুলভ বিস্ময় মেশানো কল্পনায় একটু একটু করে মনে মনে এঁকে ফেলে সান্টার ছবি। পরনে লাল ওভারকোট, ইয়া বড় সাদা দাড়িতে ঢাকা একখানা হাসি হাসি মুখ, আর কাঁধের ঝোলায় মুহূর্তের মধ্যে মন ভালো করে দেওয়ার রসদ। সালটা যখন ২০১৯, তখন বেশ বোঝা যাচ্ছে খুদেদের পাশাপাশি সান্টার সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়েছে প্রযুক্তিরও। আর তাই-ই মুহূর্তে মুহূর্তে সান্টা এখন জানান দিচ্ছে নিজের ঠিক ঠিকানা।
নর্থ অ্যামেরিকান এয়ারোস্পেস ডিফেন্স কম্যান্ড সংক্ষেপে নোয়ার্ড এমন এক প্রযুক্তি এনেছে, যাতে বড়দিনের আগের দিন থেকেই জেনে নেওয়া যাচ্ছে সান্টা বুড়োর হাল হকিকত। https://www.noradsanta.org/ নিজস্ব এক সাইটে ক্লিক করলেই দেখা যাচ্ছে দুনিয়াজুড়ে। ক্লিক করলেই দেখা যাচ্ছে স্লেজ গাড়িতে করে খুশির ঝোলা নিয়ে দুনিয়া ঘুরে বেড়াচ্ছে সান্টা ক্লজ।
দুনিয়া এখন হাতের মুঠোয়, সঙ্গে সান্টাও। তবে কিনা প্রযুক্তিতে এখনও সবার সমান অধিকার আসেনি বিশ্বে। একদিন নিশ্চয়ই এমন দিন আসবে, যখন পৃথিবীর সব ফুটে থাকা ফুল জেনে নিতে পারবে, কোথায় আছে তার সান্টা।