
ছবিতে নগেন্দ্রপ্রসাদ সর্বাধিকারীর ভূমিকায় রয়েছেন দেব। ভারতীয় ফুটবলের জনক নগেন্দ্রপ্রসাদ সর্বাধিকারী। বাঙালির ‘ফুটবল প্রিয়’ তকমাটা যে মানুষটার জন্য শুরু হল, তিনিই ইতিহাসের পাতায় হারিয়ে গিয়েছেন। ”তিনি তো যুগপুরুষ। কিন্তু ফুটবল পাগল এই জাতিটা মানুষটাকে ভুলে গিয়েছি, কী অদ্ভুত বিস্মৃতি না!” আক্ষেপের সুরে বলেছিলেন পরিচালক ধ্রুব।

দেবের পর এদিন সামনে এল ছবির অন্যান্য কাস্টিংও। ছবিতে শোভাবাজারের রাণি এবং নগেন্দ্রপ্রসাদের স্ত্রী কমলিনীর ভূমিকায় ঈশা সাহা। কমলিনীই ছিলেন নগেন্দ্রপ্রসাদের জোর, যিনি সবসময় তাঁর পাশে ছিলেন।

ইন্দ্রাশিস রায় রয়েছেন জিতেন্দ্রর চরিত্রে। জিতেন্দ্র দেশের মাটির প্রতি টানই তাকে ব্রিটিশ বিরোধী করে তোলে। কিন্তু এই ছবি নগেন্দ্রপ্রসাদের বায়োপিক নয়।

রাজবাড়ির রাজা আনন্দকৃষ্ণের ভূমিকায় চিত্রনাট্যকার পদ্মনাভ দাশগুপ্ত। ক্রীড়া সাংবাদিক দুলাল দে’র সঙ্গে জুটি বেঁধে গল্প লিখেছেন ধ্রুব বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৮৯২ সালকেই ছবিতে তুলে ধরবেন পরিচালক, চলছে তারই প্রস্তুতি।

এই ছবির আরও একটি চমক সূর্য কুমার সর্বাধিকারী ওরফে দেবের বাবার ভূমিকায় শ্রীকান্ত আচার্য। প্রসন্ন কুমার সর্বাধিকারীর চরিত্রে থাকছেন পরিচালক-অভিনেতা জয়দীপ মুখোপাধ্যায়। সূর্য কুমারের দাদা প্রসন্ন এবং নগেন্দ্রকে নিজের সন্তান স্নেহে দেখতেন।

'গোলন্দাজ'-এর সঙ্গীত পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন বিক্রম ঘোষ ও গান লিখেছেন শ্রীজাত। ক্যামেরায় সৌমিক হালদার।

ছবিতে ইতিহাস বিকৃত হয় এমন কিছু করবেন না পরিচালক। কেবল প্রয়োজন মত এগিয়ে-পিছিয়ে নেবেন ঘটনাক্রম।ছবিতে ইতিহাস বিকৃত হয় এমন কিছু করবেন না পরিচালক। কেবল প্রয়োজন মত এগিয়ে-পিছিয়ে নেবেন ঘটনাক্রম।ছবিতে ইতিহাস বিকৃত হয় এমন কিছু করবেন না পরিচালক। কেবল প্রয়োজন মত এগিয়ে-পিছিয়ে নেবেন ঘটনাক্রম।

শুটিং শুরু হয়েছে কলকাতা ও শহরতলীতে। সঙ্গীত পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন বিক্রম ঘোষ। এদিন চিত্রনাট্যের ছবি সোশালে দিয়ে শুটিং শুরুর কথা জানালেন দেব।