সুবর্ণ জয়ন্তী, ৫০ এ পা দিলেন সইফ আলি খান। ভারতীয় প্রাক্তন ক্রিকেটার মনসুর আলি খান পতৌদি ও অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুরের সন্তান সইফ। নব্বই দশকের রোমান্টিক ও মজার চরিত্রে জনপ্রিয় সইফ। ১৯৯৩ সালে ডেবিউ করেন পরম্পরা ছবিতে।
১৯৯৪ সালে ম্যা খিলাড়ি তু আনাড়ি ছবিতে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। যেখানে পার্শ্বচিরিত্রে ছিলেন অক্ষয় কুমার।
কিন্তু এরপরই তার কেরিয়ার পরে যায়। জনপ্রিয়তার প্রথম সারি থেকে সরে যায় তার নাম।
এরপর থ্রিলার ছবি করে ফের মন জয় করে দর্শকদের। তখন সাল ১৯৯৯। কাচ্ছে ধাগে ছবিতে নম্রতা শ্রীরোদকারের বিপরীতে অভিনয় করেন তিনি। ছবিতে অভিনয় করেছিলেন অজয় দেবগণ এবং মনীষা।
এরপর আর থামেননি অভিনেতা। বিভিন্ন চরিত্রে তাকে দেখা গিয়েছিল। দর্শকদের পছন্দের হিরো হয়ে ওঠেন তিনি।
দিল চাতা হ্যায় ছবিতে চুটিয়ে অভিনয় করেছিলেন সইফ আলি খান। সময়টা ২০০১।
বিশাল ভরদ্দোয়াজের ছবি ওমকারাতে অভিনয় করেন। যে চরিত্রের জন্য তিনি সেরা ভিলেনের অ্যাওয়ার্ড জেতেন। এরপর সেক্রেড গেমসে মন কাড়ে দর্শকদের।
হাম তুম ছবির জন্য, সেরা অভিনেতার জাতীয় পুরস্কার পান সইফ আলি খান।
এখন তিনি দ্বিতীয় সন্তানের ভুমিষ্ট হওয়ার অপেক্ষায়। এখন এক মেয়ে দুই ছেলের বাবা সইফ আলি খান। মেয়ে সারা আলি খান শুরুতেই বলিউডে জায়গা করে নিয়েছে নিজের।
১৯৯১ সালে অমৃতা রাওয়ের সঙ্গে বিয়ে করেন সইফ। যা স্থায়ী হয়েছিল ২০০৪ সাল পর্যন্ত। এরপর করিনাকে বিয়ে করেন ২০১২ সালে। ২০১৬ সালে তৈমুর জন্মায়।
ভোপালের নবাব পরিবারের প্রাসাদ। তবে কিনা, এই প্রাসাদ প্রায় হাতছাড়াই হয়ে গিয়েছিল পতৌদি পরিবারের। বিশাল অঙ্কের টাকা ঢেলে তবেই ফিরে পেয়েছেন নিজেদের সম্পত্তি, সম্প্রতি নিজেই জানিয়েছেন ‘ছোটে নবাব’, অভিনেতা সইফ আলি খান।