New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2018/04/cover.jpg)
দীর্ঘকায় এই মানুষটি সারা পৃথিবীর কাছে মাথা উঁচু করে দিয়েছিলেন দেশের। বরেণ্য সত্যজিৎ রায়কে মনে রেখেছে সারা ভারত। স্মৃতিতর্পণে শামিল আমরাও।
বিভূতিভূষণের অপুকে পর্দায় তুলে এনে তাকে বিশ্বের মাঝে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন, একবার নয়, তিন তিন বার। 'মানিক দা' নামে তাঁকে ডাকতেন কাছের মানুষেরা। সিনেমাই শুধু নয়, সত্যজিৎ সাহিত্যজগতেও তাঁর ছাপ রেখেছেন অনাবিল। প্রফেসর শঙ্কু ও ফেলুদা, এই দুই চরিত্রের জন্যও তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন বহুদিন যাবৎ। সারা জীবনের কাজের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন অস্কার, পেয়েছেন ৩২টি জাতীয় পুরস্কারও। দেবী থেকে চারুলতা, বাঙালি মেয়েদের অন্তরকথা বারবার উঠে এসেছে সত্যজিতের সিনেমায়। অর্থাভাবে সত্যজিৎ রায়ের প্রথম সিনেমা 'পথের পাঁচালী'র শ্যুটিং বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। অবশেষে রাজ্যসরকারের সহায়তায় ছবিটি সম্পূর্ণ হয়। এ ছবির সঙ্গীত পরিচালক ছিলেন বিখ্যাত সেতার বাদক পন্ডিত রবি শঙ্কর। অভিনেতা দিলীপ কুমারের সঙ্গে সত্যজিৎ রায়ের ছিল সখ্য়তার সম্পর্ক। হিন্দী ছবির এই বিখ্যাত অভিনেতাকে পরিচালক 'আলটিমেট মেথড অ্যাক্টর' বলতেন। শ্যুটিং চলাকালীন ক্যামেরার পজিশন বোঝাচ্ছেন পরিচালক সত্যজিৎ। কপিরাইট ফটো: নিমাই ঘোষ। সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে বহু বিখ্যাত বিদেশী পরিচালকদেরও ছিল বন্ধুত্বের সম্পর্ক। ছবিতে সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে জাপানি চিত্রপরিচালক কাওয়াকিতা। এক্সপ্রেস আর্কাইভ ফটো। অভিসারিকা ছবির সেটে পরিচালক কমল মজুমদার ও অভিনেতা অরুণ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে সত্যজিৎ রায়। এক্সপ্রেস আর্কাইভ ফটো, ৩১.৮.১৯৬২.