-
মামারবাড়িতে তোলা তরুণ মজুমদারের ছোটবেলার ছবি।
-
পুরো পরিবারের সঙ্গে তরুণ মজুমদার (নিচের সারিতে একেবারে বাঁ দিকে)।
-
তরুণ মজুমদারের সিনেমার প্রথম দর্শক ছিলেন সত্যজিৎ রায়। তা কিছুটা তরুণের আবদারেই। সিনেমা নিয়ে মাণিকবাবুর থেকে পরামর্শ নিতেন। খুঁটিনাটি সব বিষয়ে আলোচনা করতেন সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে।
-
১৯৬৯ সালে ‘পলাতক’-এর হিন্দি ভার্সন ‘রাহগির’ বানালেন তরুণ মজুমদার। সেই সিনেমার রেকর্ডিং সেশনে (বাঁ দিক থেকে) পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়, কিশোর কুমার, মাঝখানে তরুণ মজুমদার, পাশেই তরুণ গুলজার, হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ও আশা ভোঁসলে।
-
টপ্পা-গায়ক নিধুবাবুর জীবনকাহিনী অবলম্বনে তরুণ মজুমদার বানিয়ে ফেললেন ‘অমরগীতি’। অভিনয় করেছিলেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ও সন্ধ্যা রায়।
-
১৯৬৫ সালে সন্ধ্যা-সৌমিত্র জুটিকে নিয়ে তরুণ মজুমদার পরিচালনা করেছিলেন এক নিখাদ কমেডি সিনেমা। যার নাম- ‘একটুকু বাসা’।
-
তরণ মজুমদার-সন্ধ্যা রায়ের বিয়ের ঘটকালী করেন তৎকালীন বাংলা সিনেইন্ডাস্ট্রির জনপ্রিয় জনসংযোগ কর্তা বাগীশ্বর ঝা। ইন্ডিয়ান ফিল্ম ল্যাবরেটরিতে বসেছিল প্রীতিভোজের আসর। উপস্থিত ছিলেন মাণিকবাবু, উত্তম কুমার, তপন সিনহা থেকে সুচিত্রা সেন-সহ আরও একঝাঁক তারকা।
-
১৯৬৭ সালে কিশোরী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে তৈরি করেন ‘বালিকা বধূ’। সেই বাংলা ছবি হৃষিকেশ মুখোপাধ্যায়ের এতটাই মনে ধরে যে, ১৯৭৬ সালে সেই সিনেমারই হিন্দি রিমেক করান তরুণ মজুমদারকে দিয়ে।
-
লাইট-ক্যামেরা-অ্যাকশনের জগতের সঙ্গে তাপস পালকে পরিচয় করান তরুণ মজুমদারই। পরিচালক তাঁর গোটা ফিল্মি কেরিয়ারে সবথেকে বেশি কাজ করেছেন স্ত্রী-অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায় ও তাপস পালকে নিয়ে।
