-
২৪ জুন প্রেক্ষাগৃহে আসছে ‘যুগ যুগ জিও’। তার প্রাক্কালেই কলকাতায় সিনেমার প্রচারে বরুণ ধাওয়ান ও কিয়ারা আডবানি। আর তিলোত্তমায় পা রেখেছেন যখন, তখন বাঙালির খাদ্যরসিকতার কথা মাথায় রেখে তাঁরাও যে মজবেন কলকাতা স্পেশ্যাল খাবারে, তা বলাই বাহুল্য। (এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ)
-
কলকাতায় পা রেখেই ভিক্টোরিয়ার সামনে ভেলপুরি খাওয়ার পরিকল্পনা ছিল বরুণ-কিয়ারার। তবে সময়ের অভাবে সেটা আর হয়ে ওঠেনি। শেষমেশ হলুদ ট্যাক্সি ধরে সোজা পার্কস্ট্রিটে চলে যান তাঁরা। (এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ)
-
এরপরই ঢুঁ মারেন ফ্লুরিজে। সেখান থেকে কেক খান। তবে কলকাতায় এসে ক্ষণে ক্ষণেই মিষ্টি দই মিস করছেন বরুণ। সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে তো বলেই ফেলেন, “সকাল সকাল ফ্লুরিজ থেকে রাম-কেক খেয়েছি, কিন্তু মিষ্টি দই ভীষণ মিস করছি।” (এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ)
-
কিয়ারার কথায়, “বরুণ ভীষণ মজাদার ছেলে। তবে সারাদিন সেটে বক বক করে। শুটিং করার সময়ও বাদ যায় না ওঁর ইয়ার্কি-ঠাট্টা।” (এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ)
-
তবে বরুণ-কিয়ারা কলকাতায় হাজির হলেও ‘যুগ যুগ জিও’র বাকি দুই তারকা নীতু কাপুর ও অনিল কাপুর কলকাতায় আসেননি। কিন্তু অনুপস্থিত থাকলেও অনিল-নীতুর কথা শোনা গেল বরুণের মুখে। (এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ)
-
৬৫ বছর বয়সেও কীভাবে নিজের চেহারাকে ফিট রেখেছেন অনিল কাপুর, সেকথাই শোনা গেল বরুণ ধাওয়ানের মুখে। (এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ)
-
এক বাবা-ছেলের সম্পর্কের রসায়ন নিয়ে ‘যুগ যুগ জিও’র গল্প। যেখানে অনিল কাপুরকে দেখা যাবে বরুণের বাবার চরিত্রে। অন্যদিকে, বরুণের স্ত্রীয়ের ভূমিকায় যেখানে রয়েছেন কিয়ারা, সেখানে মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন নীতু কাপুর। (এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ)
-
তবে আদ্যোপান্ত ফ্যামিলি ড্রামা হলেও গল্পে টুইস্ট রয়েছে। কী? সেটা আগামী ২৪ তারিখ দেখতে হবে প্রেক্ষাগৃহে। (এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ)
