ড্রিমগার্ল হেমা মালিনী এবং ধর্মেন্দ্র বিবাহের ৪৪ বছর পূর্ণ করেছেন। (ছবি- হেমা মালিনী ইনস্টাগ্রাম)দুজনেই তাঁদের বিবাহবার্ষিকী উদযাপন করেছেন বেশ আড়ম্বরে। (ছবি- হেমা মালিনী ইনস্টাগ্রাম)অভিনেত্রী হেমা মালিনী ১৯৮০ সালে অভিনেতা ধর্মেন্দ্রকে বিয়ে করেন। (ছবি- ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস) এটি ছিল ধর্মেন্দ্রর দ্বিতীয় বিয়ে। তাঁর প্রথম বিয়ে হয়েছিল ১৯৫৪ সালে ১৯ বছর বয়সে। (ছবি- হেমা মালিনী ইনস্টাগ্রাম)ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখার পর অনেক অভিনেত্রীর সঙ্গে ধর্মেন্দ্রের নাম জড়িয়ে যায়। পরে হেমা মালিনী এবং ধর্মেন্দ্র প্রেমে পড়েন এবং বিয়ে করেন। (ছবি- হেমা মালিনী ইনস্টাগ্রাম) গুরুত্বপূর্ণভাবে, ধর্মেন্দ্র তাঁর প্রথম স্ত্রীকে ডিভোর্স না দিয়েই দ্বিতীয় বিয়ে করেছিলেন। (ছবি- হেমা মালিনী ইনস্টাগ্রাম)হেমা মালিনী এবং ধর্মেন্দ্রের বয়সে প্রায় ১৩ বছরের ব্যবধান। (ছবি- হেমা মালিনী ইনস্টাগ্রাম) ধর্মেন্দ্রর প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌর এই বিয়েতে খুবই অসন্তুষ্ট ছিলেন। (ছবি- হেমা মালিনী ইনস্টাগ্রাম)এই বিয়ের পর প্রকাশ কৌর বলেছিলেন যে তিনি যদি হেমা মালিনীর জায়গায় থাকতেন তবে তিনি কখনও এটি করতেন না (ছবি- হেমা মালিনী ইনস্টাগ্রাম) মজার ব্যাপার হল, বিয়ের ৪৪ বছর পেরিয়ে গেলেও শ্বশুরবাড়ির মুখ দেখেননি হেমা মালিনী। (ছবি- ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস)হেমা মালিনী মুম্বাইতে থাকেন এবং তাঁর শ্বশুরবাড়ি ১০ মিনিট দূরে। তবে আজ পর্যন্ত তিনি সেখানে যাননি। (ছবি- হেমা মালিনী ইনস্টাগ্রাম)তার পেছনের কারণ, ধর্মেন্দ্র ও হেমার বিয়ের আগে থেকেই স্বামীর প্রথম সংসার থেকে দূরে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন হেমা মালিনী। (ছবি- ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস)হেমার মতে, তিনি ধর্মেন্দ্রর প্রথম স্ত্রী এবং তাঁদের সন্তানদের জন্য কোনও সমস্যা চাননি। এছাড়াও তিনি তাঁর জীবনে কোনও হস্তক্ষেপ চাননি। (ছবি- হেমা মালিনী ইনস্টাগ্রাম)এই কারণে তিনি তাঁর শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে যাননি। (ছবি- হেমা মালিনী ইনস্টাগ্রাম)ধর্মেন্দ্রর প্রথম স্ত্রীর ছেলেদের অর্থাৎ সানি দেওল এবং ববি দেওলের সঙ্গে তাঁর ভালো সম্পর্ক রয়েছে। (ছবি- হেমা মালিনী ইনস্টাগ্রাম)