প্রতিবেদন প্রতিবেদন

বৃষ্টির কারণে বাজি বাজারে ভাঁটা, আজ কি ফিরবে ভাগ্য?

আজ বাদে কাল কালীপুজো। কিন্তু আকাশের যা অবস্থা তাতে মন খারাপ বাজি ব্যবসায়ীদের। বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপের দরুন বুধবার থেকে ক্রমশ ভিজে চলেছে মহানগরী ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকা।

Written by IE Bangla Web Desk

আজ বাদে কাল কালীপুজো। কিন্তু আকাশের যা অবস্থা তাতে মন খারাপ বাজি ব্যবসায়ীদের। বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপের দরুন বুধবার থেকে ক্রমশ ভিজে চলেছে মহানগরী ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকা।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
happy diwali 2019

আজ বাদে কাল কালীপুজো। কিন্তু আকাশের যা অবস্থা তাতে মন খারাপ বাজি ব্যবসায়ীদের। বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপের দরুন বুধবার থেকে ক্রমশ ভিজে চলেছে মহানগরী ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকা। কালীপুজোর আগেই বৃষ্টির এই চোখরাঙানিতে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন পুজো উদ্যোক্তা এবং বাজি বিক্রেতারা। মাথায় হাত লাইট ব্যবসায়ীদেরও। ছবি: শশী ঘোষ

  • আজ বাদে কাল কালীপুজো। কিন্তু আকাশের যা অবস্থা তাতে মন খারাপ বাজি ব্যবসায়ীদের। বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপের দরুন বুধবার থেকে ক্রমশ ভিজে চলেছে মহানগরী ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকা। কালীপুজোর আগেই বৃষ্টির এই চোখরাঙানিতে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন পুজো উদ্যোক্তা এবং বাজি বিক্রেতারা। মাথায় হাত লাইট ব্যবসায়ীদেরও। ছবি: শশী ঘোষ
  • শুক্রবার পর্যন্ত বাজি বাজারে মাঠের মধ্যে জমে ছিল এক হাঁটু জলকাদা। ফিরে যাচ্ছিলেন ক্রেতারা। ছবি: শশী ঘোষ
  • ধনতেরাসের দিন, অর্থাৎ শুক্রবার দেখা যায়, দোকান ফাঁকা, মাছি তাড়াচ্ছেন বিক্রেতারা। সোম মঙ্গল ব্যবসা মোটামুটি ভালোই ছিল, জানিয়েছেন বিক্রেতারা। ছবি: শশী ঘোষ
  • বাজি ড্যাম্প বা স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে? বাজি বিক্রেতা সন্দীপবাবু জানিয়েছেন, তা নয়, এখনকার বাজিতে যেহুতু বেরিয়াম নাইট্রেট দেওয়া হচ্ছে। ছবি: শশী ঘোষ
  • বাজি ব্যবসায়ী অমল বিশ্বাস বলেন, "বাজারদর যে পরিমাণে বেড়েছে, তাতে মানুষ বাজি কিনবে নাকি সবজি কিনবে?" ছবি: শশী ঘোষ
  • কালীপুজো ও দীপাবলির আগে পাঁচ-ছয়দিনের জন্য কলকাতার পাঁচ জায়গায় পসরা সাজিয়ে বসেছেন বাজি বিক্রেতারা। শহিদ মিনার চত্বর, বিজয়গড়, বেহালা, টালা, কালিকাপুরে বসেছে বাজি বাজার। ছবি: শশী ঘোষ
  • গত বছর বহু টালবাহানার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, শহরে কালীপুজোর বাজি বাজার বসবে দক্ষিণ কলকাতার বিবেকানন্দ পার্কে। তবে তাতে বেজায় চটেছিলেন বাজি বিক্রেতারা। বাজি ব্যবসায় ৪০ শতাংশ পর্যন্ত ক্ষতিও হয়েছিল বলে জানা যায়। ছবি: শশী ঘোষ
  • মনে করা হচ্ছে, আজ, শনিবার ও কালীপুজোর দিন বিক্রি হতে পারে বাজি। ছবি: শশী ঘোষ
  • গতবছর ময়দানে বাজি মেলায় বাধা হয়ে দাঁড়ায় সেনাবাহিনী। সেনা কর্তৃপক্ষ অনুমতি দিতে দেরি করেন। যার ফলে গত বছরে শহিদ মিনার চত্বরে বাজি বাজার বসে নি। এবার সেই জট কেটেছে। ছবি: শশী ঘোষ
  • বায়ুদূষণ রুখতে এবারের কালীপুজোয় বদলে যাচ্ছে বাজিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক পদার্থ। সুপ্রিম কোর্টের আদেশ মেনে শহরে নিয়ে আসা হয়েছে ‘সবুজ আতসবাজি’। যার নিক্ষেপ দূরত্ব কম, এবং শব্দও নির্ধারিত সীমার মধ্যে। ছবি: শশী ঘোষ
weather Firecracker Diwali Weather Report