পিতৃপক্ষের অবসান, দেবীপক্ষের সূচনা। ঘাটে ঘাটে হল তর্পণ। বাগবাজার থেকে বাবুঘাট সর্বত্র মহালয়ার সকালে প্রতি বছরের চেনা ছবি। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
সংক্রমণ যাতে না বাড়ে , তার জন্য সতর্ক ছিল প্রশাসন। ছিল মাইকিং সহ নানা আয়োজন। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
করোনা কালে পুরসভার তরফে গত বছরই বলা হয়েছিল অন্তত ছ’ ফুট দূরত্ব মেনে যাতে তর্পণ করা হয়। সেই বার্তা প্রশাসনের তরফ থেকেও দেওয়া হয়েছিল। মহালয়ার ভোরে ঘাটগুলিতে আম জনতা যাতে সুরক্ষার সঙ্গে তর্পণ শেষ করতে পারে, তার জন্য প্রশাসনের তরফে একাধিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
কিন্তু তা সত্ত্বেও কলকাতার নানা ঘাটে ধরা দিল অসচেতনতার ছবি। বেশিরভাগই করোনা সুরক্ষা বিধি মেনে চলছে না। শুরু থেকেই দূরত্ববিধি ভূলে তর্পণে অংশ নিলেন মানুষ। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
কিন্তু তা সত্ত্বেও কলকাতার নানা ঘাটে ধরা দিল অসচেতনতার ছবি। বেশিরভাগই করোনা সুরক্ষা বিধি মেনে চলছে না। শুরু থেকেই দূরত্ববিধি ভূলে তর্পণে অংশ নিলেন মানুষ। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
যদিও এসবের পরও প্রশাসন নির্বিকার। মাইকিং হলেও তা সব সময় হল না। ঘাটে কর্তব্যরত পুলিশ সবটাই দেখলো দাঁড়িয়ে। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
দেবীপক্ষের শুরুতেই এই ছবি উঠে আসায় প্রশ্নের মুখে উৎসবের পাঁচ দিন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিষয়টি। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
এদিকে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশিকা মেনে এবারও পুজো কার্নিভাল বাতিল করেছে রাজ্য সরকার। করোনাকালে পুজো সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করতে ১১ দফা নির্দেশিকা জারি করেছে নবান্ন। নির্দেশিকায় স্পষ্ট উল্লেখ, মণ্ডপে প্রবেশ এবং প্রস্থানের পথ খোলামেলা রাখতে হবে। মণ্ডপে আগত দর্শনার্থীদের অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। পুজো কমিটিগুলিকেও মাস্ক এবং স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা করতে হবে। মণ্ডপে ঠিক মতো সামাজিক দুরত্ব ও করোনাবিধি মানা হচ্ছে কি না, তা নজর রাখতে পর্যাপ্ত সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করতে হবে পুজো কমিটিগুলিকেই। এক্সপ্রেস ফটো
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পুজোর উদ্বোধন এবং বিসর্জনের অনুষ্ঠানে জাঁকজমক করা যাবে না বলেও জানানো হয়েছে। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ