আজ জগদ্ধাত্রী পুজোর নবমী। মহা আয়োজনে পুজো চলছে বেনিয়াটোলা বটকৃষ্ণ পালের বাড়িতে। এবছর ১২৩ বছরে পা দিল এই বাড়ির পুজো। ব্যস্ত বাড়িতে উপস্থিত সকলেই। এক্সপ্রেস ফটো: শশী ঘোষ মায়ের মূর্তিতে রয়েছে অভিনবত্বের ছোঁয়া। চার সখী রয়েছেন সঙ্গে। এছাড়াও মায়ের মূর্তির সঙ্গে লাগানো থাকে ভারতের জাতীয় পতাকা। ভারতমাতা স্বরূপেও পূজা করা হয় দেবীর। এক্সপ্রেস ফটো: শশী ঘোষনবমী তিথিতে কুমারী পুজো করা হয় এবাড়িতে। সেই নিয়মেও খামতি থাকে না। কুমারীকে সাজিয়ে তোলেন বাড়িয়ে মহিলারা। গায়ে ফুলের সাজ এবং অলঙ্কার দুইই থাকে। এক্সপ্রেস ফটো: শশী ঘোষসদস্য অমিত কুমার পাল বলেন, সাধারণত দেবী মূর্তি এক পায়ে বাবু হয়ে বসে থাকেন। তবে এই বাড়িতে মা দুই পায়ে বাবু হয়ে অধিষ্ঠান করেন। বটকৃষ্ণ পাল মহাশয়ের স্ত্রী স্বপ্নে দেখেছিলেন এই মূর্তি। এক্সপ্রেস ফটো: শশী ঘোষশিবপুরের নবগোপাল মুখার্জি লেনে আসল বাড়ি। সেখানে অভয়ময়ীর পুজো হয়। বটকৃষ্ণ বাবুর ইচ্ছে ছিল, যে তাঁকে এই বাড়ির নাটমন্দিরে নিয়ে এসে পুজো করবেন। কিন্তু তাঁর পরেই উনার স্ত্রী স্বপ্নাদেশ পান। শিবপুরে মা যেভাবে পুজো পাচ্ছেন সেভাবেই চলবে। বরং তাঁর অন্যরূপ এখানে পূজিত হবে। এক্সপ্রেস ফটো: শশী ঘোষ পূর্বে, মায়ের সাজসজ্জা তৈরি করতেন ঢাকার শিল্পীরা। তবে এখন কলকাতার শিল্পীরাই সেই কাজ করে থাকেন। এক্সপ্রেস ফটো: শশী ঘোষ১৩০৭ বঙ্গাব্দ তথা ১৯০০ খ্রিস্টাব্দে এই পুজো শুরু করেছিলেন বটকৃষ্ণ পাল। দেবীর বাহন সিংহ রয়েছে সঙ্গে। সুন্দর নাটমন্দিরে আজও সেই পুরোনো রীতিনীতি মেনেই হয় হৈমন্তীকা আরাধনা। এক্সপ্রেস ফটো: শশী ঘোষ