ভারতে প্রথম মেট্রোরেল দেখেছিল শহর কলকাতা। নদীর তলা দিয়ে মেট্রো রেলও সর্ব প্রথম এই শহরেই। এবার মেট্রো রেলের গভীরতম ভেন্ডিলেশনও বাংলার রাজধানীতে। ছবি- শশী ঘোষ।
এই ভেন্টিলেশন শুধু বায়ু চলাচলের জন্য নয় আপদকালীন অবস্থায় যাত্রী সুরক্ষতেও বিশেষ ভুমিকা নেবে এখনও পর্যন্ত দেশের গভীরতম ভেন্টিলেশন। ছবি- শশী ঘোষ।
কলকাতার স্ট্যান্ড রোডে গেলেই ১৫ তলা সমান গভীরে এই ভেন্টিলেশন আপনার চোখে পরতে বাধ্য। ছবি- শশী ঘোষ।
জায়গা দেখেই বুঝতে পারছেন এই ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রো প্রকল্পের অঙ্গ। এই প্রকল্প দুই যমজ শহর কলকাতা এবং হাওড়ার সংযোগ স্থাপন করবে। ছবি-শশী ঘোষ
ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো প্রকল্প কলকাতা এবং হাওড়া দুটি শহরের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করবে। এই প্রকল্পটি ২০২১ সালের জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, বউবাজার মেট্রো সুরঙ্গ ধসের পর কাজ শেষ সময় লাগবে একবছর। ছবি- পার্থ পাল
অনুমান এই প্রকল্প চালু হলে হাওড়া থেকে দৈনিক ৭ লক্ষ মানুষে মেট্রোয় গঙ্গা পার করবে। ঢুকে পড়বেন শহর কলকাতায়। হাওড়া ময়দান থেকে মাত্র কয়েক মিনিটের ব্য়বধানে মেট্রো রেল আপনাকে পৌঁছে দেবে সল্টলেক সেক্টর ফাইভে। ছবি-পার্থ পাল
১৬.৬ কিলোমিটার রেল লাইনের ১০.৮ কিলোমিটার মাটির নীচ দিয়ে যাবে, বাকি ৫.৮ কিলোমিটার থাকছে মাটির ওপরে। হাওড়া ময়দান থেকে ফুলবাগান স্টেশনের পর সুভাষ সরোবর পর্যন্ত ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রো থাকবে মাটির নীচে। তারপর মাটির ওপরে থাকবে মেট্রোর লাইন। সেখান থেকে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ পর্যন্ত মেট্রো চলবে মাটির ওপরে। ছবি-পার্থ পাল
প্রথম পর্যায়ে অর্থাৎ ফেজ ওয়ানে মেট্রো দৌড়বে সল্টলেক সেক্টর ফাইভ থেকে সল্টলেক স্টেডিয়াম পর্যন্ত। তারপরের পর্যায়ে মেট্রোর যাত্রা সল্টলেক স্টেডিয়াম থেকে ফুল বাগান পর্যন্ত, শেষ পর্যায়ে ফুলবাগান থেকে গঙ্হাগার তলা দিয়ে ওড়া ময়দান পর্যন্ত। ছবি-পার্থ পাল
এসপ্ল্যানেড স্টেশনে জুড়বে তিন দিকের মেট্রো পথকে। বলার অপেক্ষা রাখে না এটাও ভারতে প্রথম যা ভারতের আর কোথাও নেই। ছবি-পার্থ পাল