-
শীতের দাপট কমেছে, কিন্তু উৎসব উদযাপনের আনন্দে ভাট পড়েনি। বড়দিনে খুশির উষ্ণতায় মাতোয়ারা শহর। শনিবার সকাল থেকেই চিড়িয়াখানা থেকে ভিক্টোরিয়া, সেন্ট পলস ক্যাথিড্রাল, ময়দান-সহ শহরের বিভিন্ন এলাকায় ভিড় জমিয়েছেন উৎসবপ্রিয় জনতা। ছবি- শশী ঘোষ
-
শীতের কাঁপুনি, সঙ্গে আলোক-উজ্জ্বল পার্ক স্ট্রিট। গত কয়েকবছর ধরে বড়দিনের সন্ধ্যায় মানুষের সেরা গন্তব্য সাহেব পাড়া। কিন্তু, হুজুগে বাঙালির মন মানে না। তাই ছুটির দিনে সকাল থেকেই বেরিয়ে পড়া। দেদার আনন্দ। দল বেঁধে চলে যাওয়া পার্ক স্ট্রিটে। ছবি- শশী ঘোষ
-
উপচে পড়া ভিড় ভিক্টোরিয়াতেও। শীতের সকাল থেকে দুপুর, আলতো রোদ গায়ে মেখে পরিবার বা বন্ধুবান্ধবকে সঙ্গে নিয়ে চুটিয়ে আনন্দের হাতছানি। ছবি- শশী ঘোষ
-
প্রতিবারের মতো এবারও ২৫ ডিসেম্বর তিল ধারণের জায়গা নেই চিড়িয়াখানায়। গেট থেকে শুরু লাইন, নজরকাড়া উৎসাহ কচিকাচাদের। বাচ্চার হাত ধরে যেন টাইম মেশিনে কয়েক দশক পিছিয়ে গিয়ে স্মৃতি রোমন্থনের সুযোগ বাবা-মায়েদের। ছবি- শশী ঘোষ
-
বাঘের খাঁচা থেকে, শিম্পাঞ্জি বাবুর এনক্লেভ, হাতির দাপাদাপি দেখতে প্রবল ভিড়। ছবি- শশী ঘোষ
-
সেন্ট পলস ক্যাথিড্রাল যেন উৎসবের মধ্যমণি। আজ সেখানে সবার অবারিত যাতায়াত। কেউ মনের টানে, কেউবা আবার উৎসবের আনন্দ গা ভাসাতে হাজির এই উপাসনালয়ে। ছবি- শশী ঘোষ
-
চেনা ছন্দে কলকাতার ফুসফুস ময়দান। বহু মানুষ শহরের এই এখফালি সবুজ জমিতেই আনন্দে মেতেছেন। ছবি- শশী ঘোষ
-
শহরের নতুন ডেস্টিনেশন ইকো পার্ক। থিক থিকে ভিড়। পিকনিকের মেজাজা। জমিয়ে আনন্দ। ইকো পার্কের সেভেন ওয়ান্ডার্স দেখতে অন্তহীন কৌতুহল ৮ থেকে ৮০-র। ছবি- শশী ঘোষ
-
কিন্তু আনন্দের মাঝেও লঙ্ঘিত হল স্বাস্থ্যবিধি। পার্ক স্ট্রিট থেকে ভিক্টোরিয়া, চিড়িয়াখানা থেকে ইকো পার্ক- ওমিক্রনের শঙ্কার মাঝেই উৎসবপ্রিয় মানুষের সচেতনতা ফের প্রশ্নের মুখে পড়ল। ছবি- শশী ঘোষ
