বর্ণময় রাজনীতিবিদ। শাসক হোক বা বিরোধী, মন্ত্রী হোক বা বিধায়ক-মেয়র। যে পদেই থাকুন না কেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে সকলের সম্পর্ক ছিল মধুর। শেষ যাত্রাতেও যা প্রকট হল। ছবি - শশী ঘোষ
রবীন্দ্রসদনে রাজ্যের বর্ষীয়ান মন্ত্রীকে শেষ শ্রদ্ধা জানান বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ, কেন্দ্রীয় স্বারাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক ও রাহুল সিনহা। ছবি - শশী ঘোষ
বহু দিনের রাজনৈতিক সঙ্গী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানান কংগ্রেস নেতা আব্দুল মান্নান, প্রদীপ ভট্টাচার্যরা। ছবি - শশী ঘোষ
মালা দিয়ে বিধানসভার বহু দিনের সদস্য ও সঙ্গী সুব্রতবাবুকে অন্তিম বিদায় জানান রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী ও বিরোধী দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্র, সুজন চক্রবর্তী, বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য সহ বামফ্রন্ট নেতৃত্ব। ছবি - শশী ঘোষ
শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন পিডিএস নেতা শমীর পুততুণ্ডও। ছবি - শশী ঘোষ
শুধু রাজনীতিবিদরাই নন, সমাজের নানা ক্ষেত্রে অবাধ বিতরণ ছিল সুব্রতর। ছিলেন মোহনবাগান ক্লাবের সহসভাপতি। সবুজ-মেরুনের অতীতে দিকপালদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা আগেথেকেই। প্রিয় দাদাকে রবীন্দ্রসদনে শেষ শ্রদ্ধা জানান প্রাক্তন ফুটবলার সুব্রত ভট্টাচার্য। ছবি - শশী ঘোষ
৫০ বছরের রাজনৈতিক জীবন। রাজনীতির ময়দানে অবাধ বিচরণ সুব্রতবাবুর। পাশাপাশি আমুদেও ছিলেন। মুনমুন সেনের সঙ্গে জুটি বেঁধে নজর কেড়েছিলেন অভিনয়েও। সেই মুনমুন সেনও আজ সদনে এসে প্রিয় রাজনীতিককে শেষ শ্রদ্ধা জানান। ছবি - শশী ঘোষ
সুব্রত বক্সি। কংগ্রেস থেকে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গী। মাঝে দলে বদল হলেও বন্ধুত্বে ছেদ পড়েনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ সুব্রত মুখোপাধ্যায় সামলেছেন সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পঞাচেয়েত দফতর। আর সুব্রত বক্সি দলের রাজ্য সংগঠনের দায়িত্বে। বন্ধুকে শেষ বিদায় জানানোর সময় চোখে জল সুব্রত বক্সির। ছবি - শশী ঘোষ
মায়দানের যুযুধান মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গলও এদিন সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছে। ছবি - শশী ঘোষ
অন্তিম শ্রদ্ধা জানানো হয় ভারত সেবাশ্রমের তরফেও। ছবি - শশী ঘোষ