Advertisment
সাতকাহন Photos

সন্ত্রাসের ভয়াবহতার স্মৃতি এখনও দগদগে তাজ চৌহদ্দিতে

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
সন্ত্রাসের ভয়াবহতার স্মৃতি এখনও দগদগে তাজ চৌহদ্দিতে

Heavy smoke from Taj Mahal Hotel set on fire by the terrorist on early Satruday morning. Express photo by Ganesh Shirsekar. Mumbai 29/11/08

  • দেশের অর্থনৈতিক রাজধানী মুম্বইয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলার ১০ বছর কাটল। টানা তিন দিন ধরে চলা সন্ত্রাসের প্রত্যক্ষদর্শী ছিল এ শহর। (ছবি গণেশ শ্রীসেকার)
  • ২০০৮ সালে মুম্বইতে লশকর এ তৈবার ১০ জঙ্গির ঘটানো সন্ত্রাসে ১৬৬ জন নিহত হয়েছিলেন। এঁদের মধ্যে ছিলেন মার্কিন নাগরিকরাও। (ছবি- বসন্ত প্রভু)
  • কোলাবার কাফে লিওপোল্ডে বুলেটের চিহ্ন। কোলাবা কজওয়ের ওপর অবস্থিত বার কাম রেস্তোরাঁ লিওপোল্ড কাফেতে জঙ্গি হামলায় নিহত হয়েছিলেন ১১ জন, আহত হন ২৮ জন। (ছবি- বসন্ত প্রভু)
  • তাজমহল প্যালেস হোটেলের সামনে কুণ্ডলী পাকানো ধোঁয়ার স্মৃতি মুম্বইবাসী আজও ভুলতে পারেননি। (ছবি- বসন্ত প্রভু)
  • সন্ত্রাসবাদীরা তাজ হোটেলে ঠোকার পর রেসকিউ অপারেশন চলেছিল ২৪ ঘণ্টা ধরে। মুম্বই শহরের অন্যতম প্রতীক ৬০ ঘণ্টার বেশি সময় জুড়ে চলে গিয়েছিল ৪ সশস্ত্র সন্ত্রাসবাদীর আওতায়। (ছবি- প্রশান্ত নাডকার)
  • ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাসে বেপরোয়া গুলিচালনার ঘটনায় হতবাক হয়ে গিয়েছিলেন যাত্রী এবং প্রত্যক্ষদর্শীরা। (ছবি- প্রদীপ কোচারেকর)
  • হামলা পরবর্তীকালে লিওপোল্ড কাফে দর্শনার্থীদের আগ্রহের বিষয় হয়ে ওঠে (ছবি- প্রদীপ দাস)
  • ২৬-১১-র হামলার অব্যবহিত পরের ছত্রপতি শিবাজী টার্মিনাস। দুজন জঙ্গি সেদিন শহরের মধ্যে গলি চালাচ্ছিল, বাকি দুজন মেট্রো সিনেমার আশোপাশে টহল দিচ্ছিল। চার জনের মধ্যে একমাত্র আজমল কসাবকেই জীবন্ত পাকড়াও করা গিয়েছিল। সিএসটি স্টেশনের মধ্যে গুলি চালিয়েছিল কসাব। (ছবি- প্রদীপ কোচারেকর)
  • যেখানে মহারাষ্ট্র এটিএস প্রধান হেমন্ত কারকারে, অশোক কামটে এবং বিজয় সালাসকর শহিদ হয়েছিলেন, সেই মুম্বইয়ের কামা হাসপাতালের কাছে রাস্তার ওপরে রাখা একটি মালা মনে করিয়ে দিচ্ছে তাঁদের ভোলেনি শহর, দেশ। (ছবি- প্রশান্ত নাডকার)
  • ২৬-১১-র হামলার এক মাস পর, মুম্বইয়ের মানুষ যখন চার সন্ত্রাসবাদীর হাতে শহরের বন্দি হয়ে যাওয়ার স্মৃতিকে ফেলে এগিয়ে যেতে চাইছেন, তখনও মাঝে মাঝে তাঁরা চমকে উঠতেন বিভীষিকায়। (ছবি- প্রশান্ত নাডকার)
Advertisment