আচার্য চাণক্যের এই কথাগুলো মনে রাখবেন, লক্ষ্মীর কৃপা সবসময় থাকবে (ছবি: লোকসত্তা)
আচার্য চাণক্য একজন মহান পণ্ডিত ছিলেন। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে তিনি মন্তব্য করেছেন। রাজনীতি হোক বা জীবনের ছোটখাটো বিষয়, তিনি তাঁর নীতির মাধ্যমে আমাদের পথ দেখিয়েছেন। তিনি অর্থনীতিতে পারদর্শী বলে মনে করা হয়। (ছবি: লোকসত্তা)তার মতে, প্রত্যেক মানুষের মধ্যে এমন সব গুণ থাকে যা সেই ব্যক্তিকে সফল করে। এই ধরনের লোকেরা সর্বদা দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পান। আপনি যদি আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হন তবে আপনার কিছু কথা মনে রাখা উচিত যা চাণক্য দীর্ঘদিন ধরে বলেছিলেন। (ছবি: লোকসত্তা)চাণক্যের এই জিনিসগুলিকে ধন্যবাদ, আপনার কখনই অর্থের অভাব হবে না। আসুন জেনে নেওয়া যাক চাণক্য কী বলেছেন। (ছবি: লোকসত্তা)আচার্য চাণক্য বলেন, যে বাড়িতে খাবারের সম্মান থাকে, সেখানে কখনই কোনো কিছুর অভাব হয় না। সেই সঙ্গে সেই বাড়িতে ধন-সম্পদের দেবী লক্ষ্মীর কৃপা সবসময় থাকে। তাই খাবারকে সম্মান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। (ছবি: ফ্রিপিক)যে বাড়িতে খাবারের অসম্মান বা অপচয় হয় সেখানে লক্ষ্মী বিশ্রাম পান না। অন্নপূর্ণা দেবীর আশীর্বাদ পায় না। তাই সবসময় খাবারকে সম্মান করতে শিখুন। খাবার নষ্ট করবেন না (ছবি: ফ্রিপিক)চাণক্য নীতি অনুসারে, একজনকে সর্বদা জ্ঞানী লোকের সাথে মেলামেশা করা উচিত। কারণ আমরা যে সংসর্গ নির্বাচন করি তা সবসময় আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। সমিতি গঠনমূলক হতে হবে এবং ধ্বংসাত্মক নয়। সর্বদা তাদের সাথে সঙ্গ রেখে জ্ঞানী লোকদের সম্মান করুন। (ছবি: ফ্রিপিক)যে বাড়িতে জ্ঞানী ব্যক্তিদের সম্মান করা হয়, সেখানে লক্ষ্মী সর্বদা জ্বলে ওঠেন। এই জ্ঞানী ব্যক্তিরা আপনাকে সর্বদা সঠিক পথে চলতে অনুপ্রাণিত করে।মূর্খ লোকেরা প্রায়শই আপনাকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। তাই জ্ঞানী ব্যক্তিদের সম্মান করা উচিত। (ছবি: ফ্রিপিক)চাণক্য বলেছেন যে যে বাড়িতে স্বামী-স্ত্রী একে অপরকে ভালবাসা এবং শ্রদ্ধার সাথে বসবাস করেন, সেখানে সর্বদা শান্তির পরিবেশ থাকে। সেই সঙ্গে সেই বাড়িতে মা লক্ষ্মীও শয়ন করেন। (ছবি: ফ্রিপিক)যে ঘরে স্বামী-স্ত্রী একে অপরকে সম্মান করে না, ছোটখাটো বিষয় নিয়ে ঝগড়া করে, সেই বাড়িতে শান্তি ও সুখ থাকে না। এ কারণে ঘরে সর্বদা শান্তি থাকা প্রয়োজন।তাই স্ত্রী-স্ত্রীদের একে অপরকে সম্মান করতে শেখা উচিত। (ছবি: ফ্রিপিক)