
চৈত্র দুপুর! কলকাতার রাস্তাঘাট শুনশান থাকার কারণ করোনাতঙ্ক। তবে শহরের ফুটপাথগুলো সব চেনা ছন্দেই। ছবি শশী ঘোষ।
রাস্তার একধারে পথচারীদের হাঁটার জায়গা, আর সেখানেই পরিপাটি অথবা আলুথালু সংসার। পরিকল্পনা ছাড়াই বেড়ে চলে পরিবারের সদস্য সংখ্যা। কলকাতার খুব চেনা ছবি এটাই। ছবি-শশী ঘোষ
করোনা ক্রমশ থাবা বসাচ্ছে কলকাতাতেও। বেশ কিছুদিন পর্যন্ত মহানগরীকে আটকে রাখা গিয়েছিল করোনার প্রকোপ থেকে। কিন্তু সদ্য কলকাতাতেও একজন আক্রান্ত হয়েছে এই ভাইরাস দ্বারা। ছবি-শশী ঘোষ
কলকাতায় করোনা আতঙ্ক ছাড়াচ্ছে ক্রমশ। সরকার থেকেও সমানে চলছে সতর্কতামূলক প্রচার। ফুটপাথের সংসারে কতোটা ভয় ধুকিয়েছে করোনা? ছবি-শশী ঘোষ
দিনভর হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোয়ার আর মুখে মাস্ক পড়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। ছবি-শশী ঘোষ
রাস্তাই যাদের ঘর, তাঁদের আবার মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার! ন্যূনতম হাইজিনটুকু মানার না আছে সামর্থ্য, না সচেতনতা। ছবি-শশী ঘোষ
উত্তর, মধ্য অথবা দক্ষিণ, সমস্ত কলকাতার ছবিটা কম-বেশি একই। যে হাতে এরা ফুটপাথ জুড়ে হুটোপুটি করে, সেই হাতেই মুখে পুড়ে দেয় খাবার। ছবি-শশী ঘোষ
করোনার নাম শুনেছেন অনেকেই। তবে কীভাবে লড়াই করতে হবে এই মারণ ভাইরাসের বিরুদ্ধে, তা নিয়ে প্রায় কিছুই জানা নেই। ছবি-শশী ঘোষ
জীবনে যাদের নিত্য অনিশ্চয়তা, করোনা নিয়ে খানিকটা যেন উদাসীনই তাঁরা। ছবি-শশী ঘোষ
সরকার থেকে নাকি হ্যান্ড স্যানিটাইজার দেওয়া হবে ফুটপাথবাসীদের, খব্র পেয়েছেন তাঁরা, তবে সেসব এখনও পেয়ে ওঠেননি। ছবি-শশী ঘোষ
গা, ম্যাজম্যাজ, শুকনো কাশি, কিম্বা হাঁপ ধরা কষ্ট এদের নিত্যসঙ্গী। আলাদা করে কী করে বুঝবেন করোনার উপসর্গ? এসব নিয়ে আদৌ ভাবছেন না তাঁরা। ছবি-শশী ঘোষ
সমাজের ভাইরাস এদের লড়াই করতে শিখিয়েছে জীবনের সঙ্গে, প্রতিনিয়ত। চিন থেকে আসা একটা ভাইরাস এদের ঘুম কাড়তে পারেনি। চলছে জীবন, যেমন চলতো। ছবি-শশী ঘোষ