-
লকডাউন, করোনা এবং মহামারী এসবের মধ্যেই মানুষের জীবন আটকে গিয়েছে। গত বছর থেকে চার দেওয়ালের মধ্যে জীবনে যেন সবাই হাঁপিয়ে উঠেছে। হাঁফ ছেড়ে বাঁচতে, খোলা প্রাণে নিঃশ্বাস নিতে চাইছে সকলে। কিন্তু সেই প্রাণভরা নিশ্বাস উপহার দেওয়ার মতন কোন জায়গা আছে? এক্সপ্রেস ফটো-শশী ঘোষ
-
যেখানে মুক্ত গ্রাম্য পরিবেশ থাকবে, চারদিকে সবুজের সমারোহের মাঝে খাওয়া দাওয়া করে কাটিয়ে নেওয়া যেতে পারে একবেলা। যদি বলি আপনি চাইলেই এই শহরেই পেতে পারেন এমন জায়গা! অবাক হলেন বুঝি? জানতে ইচ্ছে করছে কী সে জায়গার নাম? নাম ইকো পার্কের ‘ধামসা ট্রাইবাল রেস্টুরেন্ট’। এক্সপ্রেস ফটো-শশী ঘোষ
-
কলকাতার ইকো পার্কে গ্রাম বাংলার পাশেই তৈরি হয়েছে নতুন এই আদিবাসী রেস্তোরাঁ। মূলত ট্রাইবাল ফুডের উপরেই এই রেস্টুরেন্টটি তৈরি করা হয়েছে। এক্সপ্রেস ফটো-শশী ঘোষ
-
কলকাতার মতো বড় মেট্রো শহরে আদিবাসী খাবার পাওয়া খুবই দুষ্কর। সত্যি বলতে এই সময়ে আদিবাসী খাবার কে খায়? আমরা আসলে ভারতের আদিবাসীদের সম্পর্কে কতটুকুই বা জানি! গুগলে সার্চ করলে জানা যায়, ভারতে ৪৫০-এরও বেশি উপজাতি রয়েছে এবং বেশীরভাগ এই বাংলাতেই রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে। এক্সপ্রেস ফটো-শশী ঘোষ
-
শহুরে মানুষদের সঙ্গে আদিবাসীদের মেল বন্ধন ঘটানোর জন্যেই এই উদ্যোগ। ছুটে চলা ব্যস্ত জীবনে এমন অনেক খাবারই আছে যা আমরা ভুলে গিয়েছি। এক্সপ্রেস ফটো-শশী ঘোষ
-
নিউটাউন ইকো পার্কের ৬ নম্বর গেট দিয়ে একটু এগোলেই চোখে পড়বে ছোট এক টুকরো গ্রাম। মাটির বাড়ি, ধান খেত থেকে গরুর গাড়ি সবই রয়েছে। তার পাশে ধামসার আদলে তৈরি করা হয়েছে রেস্তোরাঁটি। এক্সপ্রেস ফটো-শশী ঘোষ
-
হিডকোর চেয়ারম্যান দেবাশিস সেন জানিয়েছেন, “বর্তমানে অনেক শহুরে যুবক-যুবতীরা গ্রাম কখনও দেখেনি, ধান কীভাবে বপন করা হয় বা সরিষার ফুল কেমন দেখায় এসব সম্বন্ধে খুব কমই জানেন তারা। এর জন্যে কয়েক বছর আগে বাংলার গ্রামের অনুভূতি দিতে এই গ্রাম বাংলা মডেলটি তৈরি করা হয়েছিল। পরবর্তীতে অনেকে ঘুরতে এসে জানিয়েছেন গ্রাম বাংলা দেখা উপভোগ করার পাশাপাশি গ্রামের খাবারের স্বাদ উপভোগ করতে পারলে মন্দ হয় না। এ কারণেই আমরা উপজাতিদের রান্নাবান্না নিয়ে রেস্তোরাঁটি নিয়ে এসেছি, যার নাম ধামসা,”। এক্সপ্রেস ফটো-শশী ঘোষ
-
২২ ফুট উচ্চতা ৩৫ ফুট ব্যাসার্ধের এই রেস্তরাঁটিকে ওপর থেকে দেখলে সাঁওতালি ড্রামের মতন দেখাবে। রেস্তোরাঁর ভিতর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত দেওয়াল জুড়ে রয়েছে শীতলপাটিতে নকশা আঁকা। কাঠের চেয়ার টেবিল। এক্সপ্রেস ফটো-শশী ঘোষ
-
প্রথমেই রয়েছে কাঁসার গ্লাসে সরবত। পাঁচ রকমের খাবারের থালি এখানে আপনি পেয়ে যাবেন। পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ের ‘পাখি পাহাড়’ থালিতে আপনি পেয়ে কালো চালের ভাত, কালো চালের পায়েস। ১৮১ টাকায় মিলবে বরিশালের থালি। যার মধ্যে থাকছে, সাদা ভাত, শুটকি ভর্তা, আলু ভর্তা, কুড়ও মাছের ভুনা, কচুর লতি, মুরগির মাংস। এক্সপ্রেস ফটো-শশী ঘোষ
-
বিকেল বেলা বাইরের মনোরম পরিবেশ এবং লোকসঙ্গীতের সঙ্গে উপভোগ করতে পারবেন দেশি মুড়ির সঙ্গে চপ পেঁয়াজি কিংবা চিকেন কাটলেট। সব মিলিয়ে এই কঠিন সময়ে আপনাকে অনেকটা রিফ্রেশ করে দেবে এই রেস্তোরাঁ। আর মুহূর্তের মধ্যে আপনি পৌঁছে যাবেন গ্রাম বাংলার সেই অপরূপ পরিবেশে। এক্সপ্রেস ফটো-শশী ঘোষ
