নাম টুম্পা সাউ। উত্তর কলকাতার বারাণসী ঘোষ স্ট্রিটে মহাদেবের মন্দিরের পাশের রাস্তায় ওঁর বাস। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
দু'বছর আগে অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে লিভার নষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে টুম্পার বাবার। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
এরপর থেকে ফুটপাথই ঠিকানা টুম্পা, তাঁর মা আর ছোট দু'ভাইয়ের। যদিও এই মাথার গোঁজার ঠাইও যেকোনও সময় হারাতে হতে পারে। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
অসীম দারিদ্র্যকে উপেক্ষা করেও মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পার করে এসেছেন টুম্পা। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
বর্তমানে তিনি বিদ্যাসাগর মহিলা কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী। কিন্তু অর্থাভাবে লেখাপড়া বন্ধ হতে বসেছে টুম্পার। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
দিদির লেখাপড়ার খরচ চালাতে শাড়ির দোকানে কাজ করে ছোট ভাই রাহুল সাউ। মা লোকের বাড়িতে কাজ করেন। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
হাজার সমস্যার মধ্যেও তবু হাল ছাড়তে নারাজ টুম্পা। এক ভাই কাজ করলেও, আরেক ভাই রাজা সাউ ক্লাস এইটের ছাত্র। তার লেখাপড়া কিছুতেই বন্ধ হতে দেবে না দিদি টুম্পা। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
ফুটপাথের টুম্পার স্বপ্ন এয়ারলাইন্সে চাকরি করার। এর জন্যে সে দোকানে কাজ করে রোজগার করা পয়সা জমিয়ে একটি বেসরকারি কলেজে ভর্তিও হয়েছিল। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
কলেজের ফি জমা দিতে না পারায় টুম্পার স্বপ্ন এখনও ডানা মেলতে পারছে না। তবুও দুচোখ আজও আকাশের দিকে। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় তাঁকে পূর্ণ সাহায্যের কথা জানালেও, তা এখনও বাস্তবায়িত হয়নি। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
স্নাতক হয়ে টুম্পা এখন পরিবারের হাল ধরতে চাইছেন। স্বপ্নের ডানায় ক্রমশ ভারী হয়ে উঠছে। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ