New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/08/Cabin-cover.jpg)
ফেভারিট কেবিনের ক্যাশ কাউন্টারের পিছনে দোকানের যে অন্দরমহল, সেখানে বসতেন অনুশীলন সমিতি, যুগান্তরের বিপ্লবীরা। এক্সপ্রেস ফোটো-শশী ঘোষ
উত্তর কলকাতার কর্নওয়ালিস স্ট্রিট, যার বর্তমান নাম বিধান সরণি, এখানেই রয়েছে আর্যসমাজ মন্দির। ব্রিটিশ পুলিশ অফিসার জন স্যান্ডারসকে হত্যা করে ছদ্মবেশে কলকাতায় পালিয়ে এসেছিলেন ভগৎ সিং। এখানেরই দোতলার বাঁদিকের কোণের ঘরটাতেই সপ্তাহখানেক ছিলেন তিনি। এর আগে কলকাতায় যখন এসেছিলেন, তখন দেশি বোমা তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় রাসায়নিক জোগাড় করেছিলেন ভগৎ সিং। যার উল্লেখ আর্য সমাজের পুস্তিকাতেও রয়েছে। ছবি: শশী ঘোষ শোনা যায়, কলকাতায় ভগৎ সিং লুকিয়ে আছেন জানতে পেরে আর্য সমাজে হানা দেয় ব্রিটিশ সেপাই বাহিনী। সে সময় দোতলার বাঁদিকের ঘরের পিছনের দরজা দিয়ে পালিয়েছিলেন তিনি। ছবি: শশী ঘোষ কলকাতার অনুশীলন সমিতির অফিস ছিল এই বাড়িতেই। ছবি: শশী ঘোষ প্রেসিডেন্সি কলেজে পড়ার সময় নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোস কলেজ স্ট্রিট সংলগ্ন ভবানী দত্ত লেনের এই স্বাধীন ভারত হিন্দু হোটেলে খেতে আসতেন। ছবি: শশী ঘোষ ৬৯, সূর্য সেন স্ট্রিটের ফেভারিট কেবিনের কথা সবারই প্রায় জানা। একসময় এখানে কাজী নজরুলের গান শুনতে আসতেন নেতাজী। ছবি: শশী ঘোষ ফেভারিট কেবিনের ক্যাশ কাউন্টারের পিছনে দোকানের যে অন্দরমহল, সেখানে বসতেন অনুশীলন সমিতি, যুগান্তরের বিপ্লবীরা। ছবি: শশী ঘোষ ১৯০৬ সালের এপ্রিলে সাপ্তাহিক যুগান্তর প্রকাশ শুরু হয়। এই পত্রিকার প্রথম অফিস ছিল ২৭ কানাই ধর লেনের এই বাড়িটি। ছবি: শশী ঘোষ ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের সময় ঋষি অরবিন্দ বহুদিন সুবোধ মল্লিকের এই বাড়িতে ছিলেন। এক সময় রবীন্দ্রনাথেরও যাতায়াত ছিল। ছবি: শশী ঘোষ সুভাষ চন্দ্র বসুর সহপাঠী ছিলেন সন্তোষ কুমার মিত্র। কলেজ জীবন থেকেই তাঁর স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু। ১৯৩১ সালে মেদিনীপুরের হিজলি বন্দি নিবাসে সন্তোষ কুমার মিত্র ব্রিটিশ পুলিশের গুলিতে শহিদ হন। ছবি: শশী ঘোষ সন্তোষ কুমার মিত্রের বাড়ি মধ্য কলকাতার এখানেই ছিল। এখনও বাড়ির গলির মুখে স্মৃতি ফলকে ১৫ অগাস্টের দিন মালা দেওয়া হয়। ছবি: শশী ঘোষ