আপনি যদি ২০ বছর বয়স থেকে ভাল খাদ্যাভ্যাস গ্রহণ করেন, তাহলে তা আপনার সারাজীবনের জন্য উপকৃত হবে। আপনার খাদ্যতালিকায় সব ধরনের ফল, শাকসবজি, ডাল, প্রোটিন এবং ভালো ফ্যাট খেতে হবে। এই খাদ্য আপনাকে প্রয়োজনীয় ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার প্রদান করবে, যা আপনার হৃদরোগের জন্য উপকারী। (ছবি: ফ্রিপিক)উপরন্তু, লেবু, বাদাম, বীজ এবং টোফু কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে এবং হার্ট-সম্পর্কিত স্বাস্থ্য ঝুঁকি প্রতিরোধ করতে পারে। এছাড়াও খাবারে স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ট্রান্স ফ্যাট, কোলেস্টেরল, সোডিয়াম এবং চিনির পরিমাণ কমিয়ে দিন; অন্যথায় রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। (ছবি: ফ্রিপিক)নিয়মিত ১৫০ মিনিটের অ্যারোবিক ব্যায়াম অপরিহার্য। অ্যারোবিক ব্যায়াম হল এমন ব্যায়ামের ধরন যা শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ বাড়ায়। এই ব্যায়াম করলে হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়। এটি হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস ও রক্ত সঞ্চালনের ক্ষমতা বাড়ায়। (ছবি: ফ্রিপিক)আপনি যদি একজন ধূমপায়ী হন, তাহলে আপনার কুড়ি বছর বয়সে আসক্ত হওয়ার আগে অভ্যাসটি ভাঙা অনেক সহজ। ধূমপান রক্তনালীর কার্যকারিতা ব্যাহত করে। রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়, রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যায়, যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। এটি স্ট্রোক এবং অন্যান্য কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য সমস্যাও হতে পারে। (ছবি: ফ্রিপিক)ওজন বৃদ্ধি হৃদরোগের ঝুঁকির কারণ। আপনার স্বাভাবিক ওজন আপনার উচ্চতা, শরীরের গঠন, পেশী ভর এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর করে; তাই ওজনের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে গুরুত্ব দিন। (ছবি: ফ্রিপিক)নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার অভ্যাস করুন এবং বিশেষজ্ঞদের সাথে স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা করুন। রক্তচাপ, কোলেস্টেরলের মাত্রা, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে। প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করুন এবং সেই অনুযায়ী আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন নিন। (ছবি: ফ্রিপিক)রাতে সাত থেকে নয় ঘণ্টা ভালো ঘুমান। একটি ঘুমের সময়সূচী তৈরি করুন এবং এটিতে লেগে থাকুন। একটি ভাল রাতের ঘুম মানসিক চাপ কমানোর একটি দুর্দান্ত উপায়। (ছবি: ফ্রিপিক)কাজের ফাঁকে প্রায়ই আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা একই জায়গায় বসে থাকি। এই ক্ষেত্রে, কাজ থেকে বিরতি নেওয়া প্রয়োজন। স্ক্রিন থেকে একটি ছোট বিরতি নেওয়া মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দেয় এবং শক্তি জোগায়। (ছবি: ফ্রিপিক)নিজেকে মোবাইল, ল্যাপটপ থেকে দূরে রাখুন এবং অন্যান্য শখের সাথে নিজেকে লিপ্ত করুন। মানসিক চাপ খুব বেশি হলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। পরামর্শদাতারাও আপনাকে সঠিকভাবে গাইড করতে পারেন। (ছবি: ফ্রিপিক)