-
এ যেন একবারে নায়েগ্রা জলপ্রপাতের খণ্ডচিত্র। মাইথনে গেলে এই দৃশ্য আপনি প্রত্যক্ষ করতে পারবেন। ছবি: শশী ঘোষ
-
কোনভাবেই মিস করা যাবে না মাইথন ড্যামের গোধূলি লগ্নের অপরূপ সৌন্দর্য। ছবি: শশী ঘোষ
-
সূর্যাস্তের মুহূর্তে মাইথন। আপনি থাকতে পারেন জলের মাঝে দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশনের অতিথি নিবাসে। এছাড়াও রয়েছে বন দপ্তর এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল ট্যুরিজমের অতিথি নিবাস। ছবি: শশী ঘোষ
-
বাঁধ থেকে জল ছাড়লে এই অংশটি ভয়াবহ রূপ ধারণ করে। ছবি: শশী ঘোষ
-
শুধু নৌকো নয়, চাইলে আপনি বাঁধের চারপাশ ঘুরে আসতে পারেন স্পীড বোটেও। ছবি: শশী ঘোষ
-
শহরের কোলাহল ছাড়িয়ে এক দুদিন নিরিবিলিতে কাটিয়ে দিতে পারেন অনায়াসে। শুধু নৌকো নয়, চাইলে আপনি বাঁধের চারপাশ ঘুরে আসতে পারেন স্পীড বোটেও। ছবি: শশী ঘোষ
-
সারিবদ্ধভাবে নৌকার রূপ আপনাকে আকর্ষণ করতে বাধ্য। শহরের কোলাহল ছাড়িয়ে এক দুদিন নিরিবিলিতে কাটিয়ে দিতে পারেন অনায়াসে। শুধু নৌকো নয়, চাইলে আপনি বাঁধের চারপাশ ঘুরে আসতে পারেন স্পীড বোটেও। ছবি: শশী ঘোষ
-
সাঁতার না জানলেও ভয়ের কোনও কারণ নেই। লাইফ জ্যাকেট এর ব্যবস্থা রয়েছে। ছবি: শশী ঘোষ
-
দুদিকের জঙ্গল চিরে চলে গেছে রাস্তা। ছবি: শশী ঘোষ
-
ভোর হতেই মাছের সন্ধানে দুই খুদে। ছবি: শশী ঘোষ
-
বাঁধের ধারে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পাথরগুলো জায়গাটির সৌন্দর্য আরও বাড়িয়েছে। ছবি: শশী ঘোষ
-
কলকাতা থেকে আসানসোল হয়ে খুব সহজে আসা যায় পশ্চিমবঙ্গ-ঝাড়খন্ড সীমান্তে মাইথন জলাধারে। আসানসোল থেকে পরপর বাস রয়েছে মাইথন যাওয়ার। প্রাইভেট গাড়ি ভাড়া করে যাওয়া যায়। ছবি: শশী ঘোষ
-
ছোট ছোট সংযোগকারি পাহাড়ে ঘেরা এই জলাধার। ছবি: শশী ঘোষ
-
রাস্তার দুধারে সবুজের সমারোহ আপনার চোখকে আরাম দেবে। সপ্তাহের ধকল কাটাতে দুদিন নিরিবিলিতে কাটানোর আদর্শ ঠিকানা মাইথন জলাধার। ছোট ছোট সংযোগকারি পাহাড়ে ঘেরা এই জলাধার। ছবি: শশী ঘোষ
