New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/10/Vegan-Day-Cover.jpg)
আজ, ১ নভেম্বর, বিশ্ব ভেগান দিবস। তার আগেই 'পেটা ইন্ডিয়ার' উদ্যোগে বৃহস্পতিবার হয়ে গেল অভিনব প্রতিবাদ। সামিল হয়েছিলেন কিছু তরুণ-তরুণী। সকলেই গরু, ছাগল, মুরগির অবয়বের ব্যনারে শুয়ে। ছবি: শশী ঘোষ
আজ, ১ নভেম্বর, বিশ্ব ভেগান দিবস। তার আগেই 'পেটা ইন্ডিয়ার' উদ্যোগে বৃহস্পতিবার শহরে হয়ে গেল অভিনব প্রতিবাদ। সামিল হলেন কিছু তরুণ-তরুণী। সকলেই গরু, ছাগল, মুরগির অবয়বের ব্যনারে শুয়ে। ছবি: শশী ঘোষ কী এই ভেগান দিবস? যাঁরা মাছ-মাংস তো দূরের কথা, দুধ-ডিমের মতো প্রাণীজাত কোনও খাবারই খান না, তাঁদের ভেগান বলা হয়। অর্থাৎ, উগ্র নিরামিষভোজীদেরই বলা হয় ভেগান। ছবি: শশী ঘোষ পেটা ইন্ডিয়ার ওয়ার্ল্ড ভেগান ডে-র এদিনের বার্তা ছিল, 'মিট ইজ মার্ডার'। ভেগানরা মনে করেন, গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি এবং মাছ ধরে খেলেও সেটা এক ধরনের খুনই। ছবি: শশী ঘোষ যে কোনও ধরনের প্রাণীহত্যার বিরোধী ভেগানরা। ছবি: শশী ঘোষ নিরামিষভোজীরা মনে করেন, প্রাণীরা খাদ্য নয়। তাদের এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকার অধিকার আছে। ছবি: শশী ঘোষ অনেক জায়গায় দেখা যায়, গরু, ছাগল, মুরগি খাঁচায় বেঁধে নিয়ে যাওয়ার সময় তাদের ভয়াবহ দুর্দশার দৃশ্য। দম আটকে মারাও যায় অনেক প্রাণী। ছবি: শশী ঘোষ এছাড়া ভেগানরা মনে করেন, যাঁরা নিরামিষ খাওয়াদাওয়া করেন, তাঁরা আমিষভোজীদের চেয়ে অনেক বেশি সুস্থ। নিরামিষভোজীরা কখনও হার্টের অসুখ কিংবা ক্যান্সারে আক্রান্ত হন না। ছবি: শশী ঘোষ এখন গোটা পৃথিবীতে যে জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে, তার প্রধান কারণ প্রাণীহত্যা। মানুষ জলের মাছ, মুরগি, বা অন্যান্য জন্তু-জানোয়ার মেরে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে দিচ্ছে। ছবি: শশী ঘোষ