Advertisment
সাতকাহন Photos

ডাকটিকিট প্রেমীদের জন্য সুখবর! কলকাতাতেই এবার আস্ত স্ট্যাম্প পার্ক

নানা ধরনের টিকিটের পসরা দিয়ে সাজানো হয়েছে পার্ক। সিসি ব্লকের ডাকঘরের লাগোয়া ছোট অংশে পার্কটি ৯১ ফুট লম্বা ও ২৫ ফুট চওড়া। বেশ ছিমছাম। উদ্যানটির নাম, ফিলাট্যালিক পার্ক।

author-image
Shashi Ghosh
New Update
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers

সল্টলেকের সি সি ব্লকে তৈরি হয়েছে ডাকটিকিট উদ্যান। সৌজন্যে ভারতীয় ডাকবিভাগ। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ

Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
এই পৃথিবীতে মানুষের কতই না অদ্ভূত সব শখ থাকে। কেউ শখ করে পশু-পাখি পোষে, কেউ বাগান করে, কেউ আবার নানান ধরণের জিনিস সংগ্রহ করে। কারো সংগ্রহে আবার থাকে বিখ্যাত ব্যাক্তিদের অটোগ্রাফ, কয়েন, পুরনো মূর্তি, বিভিন্ন দেশের পুরনো ঐতিহ্য এমনকি পানীয়র ক্যান পর্যন্ত। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
এদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সহজে সংগ্রহ করার মতো জিনিস হচ্ছে ডাকটিকিট। ডাকটিকিট সংগ্রহ বহু প্রাচীনকাল থেকে শিক্ষামূলক শখ হিসেবে বিশ্ব জুড়ে প্রচলিত। সেই সব ডাক টিকিট প্রেমীদের জন্যেই রয়েছে সুখবর। সল্টলেকের সি সি ব্লকে তৈরি হয়েছে ডাকটিকিট উদ্যান। সৌজন্যে ভারতীয় ডাকবিভাগ। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
নানা ধরনের টিকিটের পসরা দিয়ে সাজানো হয়েছে পার্ক। সিসি ব্লকের ডাকঘরের লাগোয়া ছোট অংশে পার্কটি ৯১ ফুট লম্বা ও ২৫ ফুট চওড়া। বেশ ছিমছাম। উদ্যানটির নাম, ফিলাট্যালিক পার্ক। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত সকলের জন্যেই খোলা থাকে। ডাকঘরের কাজে এক ফাঁকে যে কেউ ঘুরে যেতে পারেন পার্কে। চড়তে পারেন দোলনা। ডাকটিকিটের প্রতি সবার উৎসাহ তৈরির লক্ষ্যে পার্কটি তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
ভারতীয় ডাক বিভাগের তরফ থেকে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর প্রকাশিত ডাকটিকিটের রেপ্লিকা দিয়ে সাজানো হয়েছে গোটা উদ্যানটি। ভারতীয় ডাকবিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ডাকটিকিট উদ্যান তৈরির মূল উদ্দেশ্যে সাধারণ মানুষকে ডাকটিকিট জমাতে উৎসাহিত করা। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
এর পাশাপাশি বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের বার্তা দেওয়া। যাতে প্রাণিকূল সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করে তোলা যায়। ডাকটিকিট চিরকালই ব্যবহার হয়ে এসেছে এক দস্তাবেজ হিসেবে। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
বাড়িতে চিঠিপত্র এলে সেই চিঠির গায়ে সাঁটানো থাকতো নানান ধরনের রঙ্গিন ষ্ট্যাম্প। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চিঠির আদান প্রদান একদম কমে গিয়েছে। ফোরজি আর ইমেলের যুগে এখন কেউ আর চিঠি লিখতে অভ্যস্ত নয়। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
তাই চিঠির সঙ্গেই হারিয়ে যাচ্ছে ডাকটিকিটও। ডাক টিকিট উদ্যানে সেই পুরনো দিনকেই 'রিক্রিয়েট' করেছে। সময়ের বিবর্তনকে তুলে ধরা হয়েছে ডাকটিকিটের মাধ্যেমে। উদ্যানে রাখা রেপ্লিকা গুলোতে তুলে ধরা হয়েছে ভারতীয় ডাকবিভাগের নানান সময়। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
পশু,পাখি,স্থাপত্য,কৃতী মানুষ সবই স্থান পেয়েছে ডাকটিকিট উদ্যানে। এমনকি করোনার সময় ডাককর্মীরা কীভাবে জরুরী পরিষেবা দিয়েছে তাও তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিটি ডাক টিকিটের সঙ্গে রয়েছে তার মূল্য এবং প্রকাশকাল। এর পাশাপাশি রাখা হয়েছে যামিনী রায়ের ছবি, ডবল ডেকার বাস, দ্বিতীয় হুগলী সেতু। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
ডাকবিভাগ সুত্রে খবর, ডাকটিকিট সংগ্রহের নেশাকে উৎসাহিত করতে ডাকঘরগুলোতে বিশেষ কাউন্টার খোলা হয়েছে। এই বিশেষ কাউন্টারে বিক্রি করা হচ্ছে সংগ্রহের জন্যে উপযুক্ত ডাক টিকিট। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
এছাড়া দেশের প্রধান ডাকঘরগুলিতে ২০০ টাকার বিনিময়ে খাতা ডাকটিকিট সংগ্রহের খাতা খুলে, সহজেই পাওয়া যাবে ডাকটিকিট এবং স্পেশ্যাল কভার। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
এমনকি কেউ হাজার টাকা দিয়ে একটি ফিলাট্যালিক ডিপোজিট একাউন্ট খুললে বিশ্বের যে কোন প্রান্তের যেকোন দেশে ডাকটিকিট সংগ্রহ করতে পারা যাবে। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
ডাক বিভাগের তৈরি উদ্যান যেন ডাকটিকিটের রূপকথার দেশ। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
যেখানে চারপাশে ছড়িয়ে রয়েছে শুধু ডাকটিকিট আর ডাকটিকিট। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
Postage stamp park in Kolkata for stamp lovers
এখানে একবার ঢুঁ না মারলে কিন্তু বড় মিস! সপরিবারে ঘোরার মতো জায়গায় এই পার্ক। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
India Post
Advertisment