Advertisment
সাতকাহন সাতকাহন

প্রদীপের নীচেই অন্ধকার, অপেক্ষা দীপাবলির রোশনাইয়ের

যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এখন সময় বদলেছে। সবকিছুই এখন ডিজিটাল। বর্তমানে ডিজিটাল আলোকসজ্জার কাছে হেরে যেতে বসেছে ঐতিহ্যবাহী মাটির প্রদীপ।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
প্রদীপের নীচেই অন্ধকার, অপেক্ষা দীপাবলির রোশনাইয়ের

যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এখন সময় বদলেছে। সবকিছুই এখন ডিজিটাল। বর্তমানে ডিজিটাল আলোকসজ্জার কাছে হেরে যেতে বসেছে ঐতিহ্যবাহী মাটির প্রদীপ। অনেক শিল্পীদের প্রদীপ বানিয়ে আর সেরকম লাভ হয় না বললেই চলে। তবুও পুরনো অভ্যেসমত তারা প্রদীপ বানানোর কাজ করে চলেন। আর কয়েকদিন পরেই কালীপুজো ও দীপাবলি উৎসব। তাই এই বছরও মাটির প্রদীপ তৈরিতে ব্যস্ত দক্ষিণ দাড়ির শিল্পীরা। ছবি-শশী ঘোষ

  • যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এখন সময় বদলেছে। সবকিছুই এখন ডিজিটাল। বর্তমানে ডিজিটাল আলোকসজ্জার কাছে হেরে যেতে বসেছে ঐতিহ্যবাহী মাটির প্রদীপ। অনেক শিল্পীদের প্রদীপ বানিয়ে আর সেরকম লাভ হয় না বললেই চলে। তবুও পুরনো অভ্যেসমত তাঁরা প্রদীপ বানানোর কাজ করে চলেন। ছবি: শশী ঘোষ
  • আর কয়েকদিন পরেই কালীপুজো ও দীপাবলি উৎসব। তাই এই বছরও মাটির প্রদীপ তৈরিতে ব্যস্ত দক্ষিণদাড়ির শিল্পীরা, যদিও নতুন প্রজন্মের অনেকে এই পেশা থেকে মুখ ফিরিয়ে অন্য পেশা বেছে নিয়েছেন। ছবি: শশী ঘোষ
  • যাঁরা এখনও এই পেশায় রয়েছেন, তাঁরা নামমাত্র প্রদীপ বানানোর কাজ করছেন। ছবি: শশী ঘোষ
  • দীপাবলি মানেই আলোর রোশনাই। একটা সময় ছিল যখন দীপাবলিতে মাটির প্রদীপই ব্যবহার করতেন সবাই। ছবি: শশী ঘোষ
  • এখন সময় বদলেছে। চিনা টুনি লাইটই এখন সবার প্রথম পছন্দ। ছবি: শশী ঘোষ
  • মৃৎশিল্পীদের গলায় আক্ষেপের সুর। চিনা টুনি লাইট, এলইডি বাল্বে বাজার ছেয়ে গেছে। আগের মতো মাটির প্রদীপের বিক্রি নেই। ছবি: শশী ঘোষ
  • তবুও এখনও অনেকে আছেন যাঁরা মাটির প্রদীপ দিয়ে ঘর সাজাতে পছন্দ করেন। ছবি: শশী ঘোষ
  • মৃৎশিল্পীরা প্রদীপ তৈরির পর সরাসরি যে দামে বিক্রি করেন, তা চলতি বাজারদরের চেয়ে অনেকটা কম। এই প্রদীপই যখন কোনও বড় দোকানে বিক্রি হয় তার দাম হয় অনেকটাই বেশী। ছবি: শশী ঘোষ
  • প্রদীপ তৈরি করেও উপার্জনের আশা ক্রমশ আঁধারে পরিণত হচ্ছে। ছবি: শশী ঘোষ
  • মাটির প্রদীপ তৈরিতে একটা সময় মহিলাদের ভূমিকা ছিল বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ছবি: শশী ঘোষ
  • প্রদীপ তৈরি হয়ে যাওয়ার পর সে প্রদীপ শুকিয়ে রং করা পর্যন্ত পুরো কাজটাই করতেন মহিলারা। ছবি: শশী ঘোষ
  • এখন হাতে গোনা কিছু পরিবার আছে যারা এখনও এই কাজ করে যাচ্ছে। ছবি: শশী ঘোষ
  • অনেক মৃৎশিল্পীদের আশা, আগামী দিনে চিনা লাইটের বাজার থাকবে না। সবাই আবার ঘর সাজানোর জন্যে বেছে নেবেন হাতে তৈরি মাটির প্রদীপকেই। ছবি: শশী ঘোষ
Diwali kolkata
Advertisment