New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/10/Wrestling-cover.jpg)
এখন এসব কুস্তি আখড়াগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে শুধুমাত্র রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে। ছবি-শশী ঘোষ
কলকাতার বড়বাজারের সরু গলি। তাতেই ভিড় করে আছেন অনেক মানুষ। কেউ হাততালি দিচ্ছেন, কেউ বা আবার বাহবা। চারদিকে চার খুঁটির মাঝখানে দুই কুস্তিগির নিজেদের মধ্যে লড়ে চলেছেন। প্রত্যেক বছর কালীপুজোর আগে বড়বাজার-হাওড়ার রাজারকাটে কুস্তিখেলা বেশ জনপ্রিয়। গত ৫৩ বছর ধরে ব্যায়াম সমিতির উদ্যোগে এই কুস্তি হয়ে আসছে। ছবি: শশী ঘোষ কলকাতার বিভিন্ন জায়গা থেকে বেশ কিছু পালোয়ান এই কুস্তি খেলায় অংশগ্রহণ করতে আসেন। ছবি: শশী ঘোষ দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত চলে এই কুস্তি খেলা। ছবি: শশী ঘোষ ছেলেদের পাশাপাশি অনেক মেয়েরাও এই কুস্তি খেলায় অংশগ্রহণ করেন। ছবি: শশী ঘোষ কুস্তি ভারতের অনেক পুরনো একটি খেলা হলেও এখন অনেকেই আর আসতে চান না এই খেলায়। ছবি: শশী ঘোষ একসময় কুস্তি মানেই ছিল গোবর গোহ। তাঁর আখড়াগুলোও বন্ধ হওয়ার মুখে। আধুনিকতার সঙ্গে পাল্লা দিতে না পেরে। ছবি: শশী ঘোষ খ্রিষ্টপূর্ব ৭০৮ অব্দে নাকি ‘রেসলিং’ অলিম্পিক গেমসে নথিভুক্ত হয়। কিন্তু তারও আগে রামায়ণের যুগে বজরংবলী হনুমান মল্লযুদ্ধ করতেন। ছবি: শশী ঘোষ অতীতে জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে আসতেন দেশ-বিদেশের পালোয়ান। ছবি: শশী ঘোষ তাঁদের সঙ্গে প্র্যাকটিসের জন্য এই ব্যায়াম সমিতি থেকেই যেতেন কুস্তিগিরেরা। ছবি: শশী ঘোষ এখন এসব কুস্তির আখড়া নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, শুধুমাত্র রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে। ছবি: শশী ঘোষ