বিজেপি-আরএসএসের বিরুদ্ধে ঐশীর গলায় ঝাঁঝালো সুর, ‘‘এই সময় আরএসএস-বিজেপির চোখে চোখ রেখে বলা উচিত, আমরা ওদের রাজনীতি মানছি না, মানব না’’। ছবি: অরুণিমা কর্মকার।
সিএএ-র বিরুদ্ধে কলকাতায় পড়ুয়াদের নাগরিক মিছিলে ঐশী ঘোষ। মিছিল শুরুর আগে ‘আজাদি’ স্লোগান দিলেন জেএনইউ ছাত্র সংসদের সভাপতি। ছবি: অরুণিমা কর্মকার।
‘‘সিএএ-এনআরসি-এনপিআরের মতো কালা কানুন বাতিল না হওয়া পর্যন্ত এই লড়াই চালিয়ে যেতে হবে আমাদের’’। ছবি: অরুণিমা কর্মকার।
‘‘রবীন্দ্রনাথ-কাজী নজরুলের মাটিতে দাঙ্গা করতে চাইছে বিজেপি-আরএসএস। ধর্মের নামে রাজনীতি করতে চাইছে। এই রাজনীতি সমূলে উৎখাত করতে হবে’’। ছবি: অরুণিমা কর্মকার।
‘‘গত কয়েকমাস ধরে আমাদের সংবিধানের উপর নিমর্ম অত্যাচার চলছে। ধর্মের নামে বিভাজনের চেষ্টা চলছে’’। ছবি: অরুণিমা কর্মকার।
‘‘ধর্মের নামে বাংলা ভাগের রাজনীতি করতে দেব না। মানুষে মানুষে ভেদাভেদ করতে দেব না’’। ছবি: অরুণিমা কর্মকার।
‘‘এই লড়াই লম্বা লড়াই, সকলকে একসঙ্গে লড়তে হবে। আরএসএস-বিজেপির বিরুদ্ধে লড়লে একত্রিত হতে হবে’’। ছবি: অরুণিমা কর্মকার।
এদিন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে ঐশী ঘোষকে ঘিরে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ঐশী ঘোষের সভায় অনুমতি না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। জেএনইউ-র ছাত্র সংসদের সভানেত্রীর সভার আগেই বিশ্ববিদ্যালয়ের গেট বন্ধ করা হয়। অনুমতি না পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটের বাইরেই সভা করেন ঐশী। ছবি: অরুণিমা কর্মকার।
মিছিলে পরিচালক তরুণ মজুমদারের সঙ্গে ঐশী। ছবি: অরুণিমা কর্মকার।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে বিমান বসু। ছবি: অরুণিমা কর্মকার।