তখন মঞ্চে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গালে হাত দিয়ে তৃণমূলনেত্রীর বক্তব্য শুনলেন প্রশান্ত কিশোর। সোমবার নেতাজি ইন্ডোরে তৃণমূলের গোটা অনুষ্ঠানের নেপথ্য রচয়িতা ছিলেন ভোটগুরু পিকেই, এমনটাই ব্যাখ্যা রাজনৈতিক মহলের একাংশ। তাঁর হাতে তৈরি করা গোটা অনুষ্ঠানের বাস্তব ফলপ্রসূ কতটা হল, তাই যেন চুলচেরা বিশ্লেষণ করে বোঝার চেষ্টা করছেন পিকে। ছবি: পার্থ পাল। -
‘দিদিকে বলো’র পর তৃণমূলের আরও এক জনসংযোগ কর্মসূচি ‘বাংলার গর্ব মমতা’-র সূচনা হল এদিন। এই কর্মসূচির মূল কারিগর পিকেই, এমনটাই মত রাজনৈতিক মহলের। এই কর্মসূচি সম্পর্কে ঠিক কী বার্তা গেল? নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বসে খানিকটা যেন নির্মাতার ঢঙে তা জরিপ করার কাজ করলেন পিকে। ছবি: পার্থ পাল।
-
এদিন নেতাজি ইন্ডোরে তৃণমূলের কর্মসূচি যে সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে, তা দেখে মনে হবে যেন কোনও কর্পোরেট সংস্থার এজিএম! আর এর নেপথ্যে ঘুরেফিরে এসেছে সেই একটাই নাম টিম প্রশান্ত কিশোর। পিকের সংস্থা ‘আই-প্যাক’-ই আজকের কর্মকাণ্ডের তদারকিতে ছিল বলে খবর। ছবি: পার্থ পাল।
-
এদিন ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন তৃণমূলের নির্বাচনী স্ট্র্যাটেজিস্ট পিকে। ওই বৈঠকে ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও সুব্রত বক্সিও। পরে বৈঠকে যোগ দেন স্বয়ং দলনেত্রী। ছবি: পার্থ পাল।
উনিশের লোকসভা নির্বাচনের ধাক্কা খাওয়ার পরই দুর্গ বাঁচাতে পিকের শরণাপন্ন হয় মমতা বাহিনী। সম্প্রতি প্রশান্ত কিশোরকে জেড ক্যাটাগরির নিরাপত্তা দিয়েছে মমতা সরকার, এমনই খবর। ছবি: পার্থ পাল। এদিন নেতাজি ইন্ডোরে ‘বাংলার গর্ব মমতা’র সূচনা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুরভোটের আগে দলকে যেমন বার্তা দিলেন তৃণমূলনেত্রী, তেমনই দিল্লি হিংসা নিয়ে বিজেপির তুলোধনা করলেন মুখ্যমন্ত্রী। ছবি: পার্থ পাল।
