
ফুল বদলে দিলেই বাংলায় ‘আসল পরিবর্তন’ আসবে। সোমবার রাজ্য সফরে এসে এমনই দাবি করে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এক্সপ্রেস ফটো- পার্থ পাল
এদিন বিকেল প্রায় চারটে নাগাদ হুগলির চুঁচুড়ার ডানলপ ময়দানে পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে ধনিয়াখলির তাঁতের কাপড় দিয়ে অভ্যর্থনা জানায় বঙ্গ বিজেপি। এক্সপ্রেস ফটো- পার্থ পাল
মোদী বক্তৃতার শুরুতেই দাবি করেন, ‘‘বাংলা বদল চাইছে। এ ব্যাপারে মনস্থির করে ফেলেছে।’’ এক্সপ্রেস ফটো- পার্থ পাল
তিনি বলেন, “বাংলা বহু মণীষীর জন্ম দিয়েছে, বাংলার ঐতিহাসিক জায়গার উন্নয়ন হয়নি, কোনও সরকার বাংলার উন্নয়নে নজর দেয়নি।” এক্সপ্রেস ফটো- পার্থ পাল
তিনি দাবি করেন, রাজ্যের গ্রামে গ্রামে প্রকল্পের টাকা পৌঁছয় না। তোলাবাজি চলে। যার ফলে তৃণমূল নেতাদের প্রতিপত্তি বেড়েছে। সাধারণ মানুষ গরিব হয়েছে। এক্সপ্রেস ফটো- পার্থ পাল
অভিযোগ করে বলেন, “ভোটব্যাঙ্কের জন্য তোষণের রাজনীতি, উন্নয়নের বদলে তোষণের রাজনীতি। বাংলার মানুষ এই সরকারকে ক্ষমা করবে না।” এক্সপ্রেস ফটো- পার্থ পাল
কেন্দ্রের জলজীবন মিশন নিয়ে রাজ্য সরকারের ঢিলেমির প্রসঙ্গ তুলে বলেন, “বাংলার গৌরবের সঙ্গে অন্যায় হয়েছে, পানীয় জলের টাকা পায়নি বাংলার মানুষ। পানীয় জল প্রকল্পের বহু কোটি টাকার দুর্নীতি, বাংলায় আসল পরিবর্তন চায় বিজেপি।” এক্সপ্রেস ফটো- পার্থ পাল
এদিন সাহাগঞ্জের মাঠে প্রচুর মানুষ এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শুনতে। এক্সপ্রেস ফটো- পার্থ পাল
জনতার কাছে বাম ও তৃণমূল জমানায় হুগলির পাটশিল্পের অবনতির অভিয়োগ করে মোদী বলেন, “হুগলি নদীর দুই তীরে প্রচুর শিল্প ছিল, এখন বাংলায় শিল্পের অবস্থা কী সবাই জানে। এখন ভিনরাজ্যে যাচ্ছে বাংলার মানুষ, বিজেপি পাটের ব্যবহারে গুরুত্ব দিয়েছে।” এক্সপ্রেস ফটো- পার্থ পাল
মোদী অভিযোগ করেন, “হুগলির আলু চাষি, ধান চাষিদের লুঠ করছে তৃণমূল। যতদিন না এখানে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প গড়ে উঠছে, যতদিন না কৃষকরা পণ্য বিক্রি করার স্বাধীনতা পাচ্ছেন, ততদিন এই অবস্থার পরিবর্তন হবে না।” এক্সপ্রেস ফটো- পার্থ পাল