গলায় রুদ্রাক্ষের মালা-গেরুয়া পাঞ্জাবি, অবিকল যেন বাবা 'বালাসাহেব' উদ্ধব ঠাকরে
শিবসেনা উদ্ধব গোষ্ঠীর প্রধান এবং প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে সোমবার সাহাকুটুম্বা নাসিকের কালারাম মন্দিরে পূজা করেছেন। গোদাঘাটে আরতিও করেন। (সমস্ত ছবি - শিবসেনা উদ্ধব এক্স অ্যাকাউন্ট)
নাসিকের শ্রী কালারাম মন্দিরে দর্শনের জন্য এসে উদ্ধব ঠাকরের চেহারা অনেকের নজর কেড়েছিল।
২২ জানুয়ারি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন অযোধ্যায় প্রাণপ্রতিষ্ঠা করছিলেন, এখানে মহারাষ্ট্রে, শিবসেনা নেতা উদ্ধব ঠাকরে নাসিকের কালারাম মন্দিরে পূজা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।নাসিকের কালারাম মন্দিরে গিয়ে উদ্ধব ঠাকরের চেহারা অনেকেরই নজর কেড়েছে। প্রয়াত বাবা বালাসাহেবের মতো তিনিও পরেন রুদ্রাক্ষের মালা, গেরুয়া পাঞ্জাবি।উদ্ধব ঠাকরে, স্ত্রী রশ্মি ঠাকরে, ছেলে আদিত্য এবং তেজস ঠাকরে পঞ্চবটির বিখ্যাত শ্রী কালারাম মন্দির পরিদর্শন করেন এবং মহা আরতি করেন।শ্রী কালারাম দেবস্থানের পুরোহিতরা মহাআরতি ও সংকল্প পূর্তি শেষে ঠাকরে পরিবারকে সংবর্ধনা দেন।এর আগে, উদ্ধব ঠাকরে নাসিক শহরে ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের মূর্তিকে অভিবাদন জানান। এই সময় শিব সৈনিকরা এলাকায় জোরদার শক্তি প্রদর্শন করে।এরপর উদ্ধব ঠাকরে ও তাঁর পরিবার রামকুণ্ড গোদাঘাটে আরতি করেন।ঠাকরে পরিবারের সঙ্গে দেখা করতেও গোদাঘাটে মানুষের এমন ভিড় দেখা গেছে।কালারাম মন্দিরে আসার আগেই উদ্ধব ঠাকরে নাসিকের সোয়াতে গিয়েছিলেন। সাভারকরের জন্মস্থান ভাগুরে তাঁর স্মৃতিসৌধ পরিদর্শন করেন।উদ্ধব ঠাকরে ক্রমাগত বলছেন যে শিবসেনার দুই উপদলের পতনের পর মানুষ আমাদের পাশে আছে। নাসিকে তাঁর পরিচয় দেখা গেছে।রামকুণ্ডের দর্শন নিতে গিয়ে কর্মীদের ভিড়ের জেরে কিছুক্ষণের জন্য পুলিশ ও শিব সৈনিকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।শিব সৈনিকরা রামকুণ্ডে একক ছুটে চলায় দেখা গেল রামকুণ্ড মানুষের উপস্থিতিতে ফুলে উঠেছে।