New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/11/Gandhi-Cover.jpg)
ভারতের প্রথম দিন-রাতের টেস্ট, পিঙ্ক বল টেস্ট ঘিরে সাধারণ মানুষের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে। ম্যাচ শুরুর সপ্তাহ দুয়েক আগে থেকেই কলকাতায় চলছে হাই ভোল্টেজ উত্তেজনা। আজ, শনিবার, পিঙ্ক বল টেস্ট ম্যাচের দ্বিতীয় দিন। ছবি: শশী ঘোষ
ভারতের প্রথম দিন-রাতের টেস্ট, পিঙ্ক বল টেস্ট ঘিরে সাধারণ মানুষের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে। ম্যাচ শুরুর সপ্তাদুয়েক আগে থেকেই কলকাতায় চলছে হাই ভোল্টেজ উত্তেজনা। আজ পিঙ্ক বল টেস্ট ম্যাচের দ্বিতীয় দিন। ছবি: শশী ঘোষ ম্যাচের প্রথম দিনেই সৌরভের আমন্ত্রণে ইডেনে ছিল চাঁদের হাট। উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। ছবি: শশী ঘোষ তবে এই খেলায় যে গান্ধীজিও ছিলেন, তা কি কেউ কি জানত? শুনে ভিরমি খেলেও এটাই সত্যি! ছবি: শশী ঘোষ খেলা চলাকালীন সেলফি তুলছেন, গল্প করছেন, এমনকি নীতিবাক্য পাঠ করে শোনাচ্ছেন সকলকে। ছবি: শশী ঘোষ মনে নিশ্চয় প্রশ্ন উঠছে, এ কী রে বাবা! 'দাদাগিরি'র ঝড়ে কি গান্ধীর ভূত ফিরলেন ইডেনে? আজ্ঞে না মশায়। ভূত নয়, এটা সত্যি মানুষেরই গল্প। ছবি: শশী ঘোষ রাজেন্দ্র কুমার রাঠোড়। ঝাড়খণ্ডের বাসিন্দা। পেশায় ব্যবসায়ী। ছবি: শশী ঘোষ শচীনের বড় সমর্থক। শেষবার কলকাতায় এসেছিল শচীনেরই অন্তিম টেস্ট সিরিজ দেখতে। ছবি: শশী ঘোষ এবার কলকাতারই এক বন্ধুর আমন্ত্রণে এলেন পিঙ্ক বল টেস্ট ম্যাচের সাক্ষী হয়ে থাকতে। পরনে সাদা ধুতি, চোখে গোল চশমা, এক হাতে লাঠি, আরেক হাতে রামায়ণ। শচীনের বড় সমর্থক। শেষবার কলকাতায় এসেছিল শচীনেরই অন্তিম টেস্ট সিরিজ দেখতে। ছবি: শশী ঘোষ খেলার দ্বিতীয় দিনে মধ্যে কলকাতায় দিদির বাড়ির থেকে বাস ধরার অপেক্ষায় ছিলেন। পথ চলতি মানুষ হঠাৎ হকচকিয়ে ওঠে। স্কুল ফেরত বাচ্চারা আঙ্গুল দেখিয়ে বলে 'গান্ধিজি' দাড়িয়ে। ছবি-শশী ঘোষ রাজেন্দ্র কুমার বিশ্বাস করেন, তিনি নতুন অবতারে গান্ধীজি। প্রতিবার বাংলায় এলে তাঁর দিদির বাড়িতেই ওঠেন। ছবি: শশী ঘোষ ছোটবেলা থেকেই গান্ধীর প্রতি অদ্ভুত এক টান অনুভব করেন। ঝাড়খণ্ডের বন্ধুরা সকলে তাঁকে বাপুজি বলেই ডাকেন। ছবি: শশী ঘোষ তিনি বলেন, গান্ধীজির অনেক অপূর্ণ কাজ রয়ে গিয়েছে, তা তিনিই সম্পূর্ণ করতে চান। ক্রিকেট খেলা দেখার নেশা ছোটবেলা থেকেই। ছবি: শশী ঘোষ সেই নেশার টানেই সামান্য কিছু টাকা জমিয়ে ছুটে যান বিভিন্ন জায়গায়। তবে তা সবসময় সম্ভব হয় না। ছবি: শশী ঘোষ ঘরে বসেই ভারতের সব খেলা দেখেন। গান্ধীজির মতনই তিনি নিরামিষ ভোজী। সাধারণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত। কলকাতা তাঁর প্রথম পছন্দের শহর, তার চেয়েও বেশি পছন্দ রসগোল্লা। তবে হাই সুগার থাকায় মিষ্টি খেলেও নিয়ম মানতে হয় বলে দুঃখ! ছবি: শশী ঘোষ রাজেন্দ্র এখনও অবিবাহিত। কলকাতারই এক মেয়ের সঙ্গে বিয়ের সম্বন্ধ হয়েছিল। তবে কোনও পরিণতি হয়নি। রামভক্ত এই 'গান্ধী' কংগ্রেস নয়, সমর্থন করেন বিজেপিকে। ছবি: শশী ঘোষ বিশ্বাস করেন, বিজেপি পারবে দেশকে সঠিক পথে চালনা করতে। পিঙ্ক বল টেস্ট ম্যাচের চারদিনের টিকিট তাঁর কাছে আছে। প্রতিদিনই নিয়ম করে খেলা শুরুর এক ঘন্টা আগে মাঠে পৌঁছে যান। আর রাস্তা আটকে কেউ ছবি তুলতে চাইলে কাউকেই নিরাশ করেন না। ছবি: শশী ঘোষ