বৃহস্পতিবারই সোশ্যাল মিডিয়ায় একগুচ্ছ ছবি পোস্ট করে প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সুস্মিতা সেনের সঙ্গে নতুন ইনিংস শুরুর ঘোষণা করেছেন আইপিএলের জনক ললিত মোদি। ছবি সৌজন্যে: টুইটার, ইনস্টাগ্রামললিত মোদির সঙ্গে সুস্মিতা সেনের পরিচয় বহুদিনের। তবে কখন, কবে থেকে দুজনের হৃদয় এক হয়ে গিয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। ছবি সৌজন্যে: টুইটার, ইনস্টাগ্রাম সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রায়ই।দুজনকে এর আগে একে অন্যের পোস্টে কমেন্ট করতে দেখা গিয়েছে। ললিত মোদির যেমন ২০১৩-য় সুস্মিতা সেনের টুইটারে গিয়ে তাঁকে টেক্সট করতে বলার অনুরোধ করেন। যা পরে ভাইরাল হয়ে যায়। ছবি সৌজন্যে: টুইটার, ইনস্টাগ্রাম ললিত মোদি অবশ্য স্পষ্ট করে দিয়েছেন, তাঁরা বিবাহ বন্ধনে এখনও আবদ্ধ নন। তবে দ্রুতই তাঁদের ছাদনাতলায় দেখা যেতে পারে। ছবি সৌজন্যে: টুইটার, ইনস্টাগ্রাম ললিত মোদি অবশ্য এবারেই প্ৰথম বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন না। মিনাল মোদি হলেন ললিতের প্ৰথম পক্ষের স্ত্রী। যিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ২০১৮-য় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ছবি সৌজন্যে: টুইটার, ইনস্টাগ্রাম ১৯৯১-এর অক্টোবরের ১৭ তারিখ দিল্লিতে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন মিনাল-ললিত। বিয়ের পরে মুম্বইয়ে শিফট করেন দুজনে। ১৯৯৩-এ প্ৰথম সন্তানের জন্ম হয়। কন্যা আলিয়া মোদি। এক বছর পরেই আগমন হয় পুত্রসন্তান রুচির মোদির। মুম্বইয়েই দুই সন্তানকে বড় করে তুলেছেন ললিত-মিনাল। ছবি সৌজন্যে: টুইটার, ইনস্টাগ্রামললিত-মিনালের প্রণয়ের সূত্রপাত ঘটেছিল বাড়িতেই। ললিতের থেকে মিনাল ছিলেন ১০ বছরের বড়। ডিভোর্সি ছিলেন মিনাল। তাছাড়া বয়সে বড় হওয়ায় ললিত মোদির পরিবার থেকে এই সম্পর্কে তীব্র আপত্তি ছিল। ছবি সৌজন্যে: টুইটার, ইনস্টাগ্রাম সমস্ত ঝড় ঝঞ্ঝা পেরিয়ে ললিত মোদির স্ত্রী অবশ্য সুখে থাকতে পারেননি। ১৭ বছর ধরে ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই চালিয়েছেন। ক্যান্সারের প্রকোপ বারবার কমে গেলেও ফিরেও আসছিল। ছবি সৌজন্যে: টুইটার, ইনস্টাগ্রাম ললিত মোদির বাবা কেকে মোদি এই বিয়ের প্রস্তাব শুরুতেই নাকচ করে দেন। অবশেষে অনেক চড়াই উতরাই পেরিয়ে ললিত-মিনাল বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। ছবি সৌজন্যে: টুইটার, ইনস্টাগ্রাম২০১৮-র ১০ ডিসেম্বর ললিত মোদির স্ত্রী মিনাল শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তারপরে মৃত স্ত্রীর উদ্দেশ্য ললিত মোদি লম্বা পোস্ট করেছিলেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ছবি সৌজন্যে: টুইটার, ইনস্টাগ্রাম