New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/02/christina.jpg)
'দিনে ১৬ বার সূর্য উঠত আর অস্ত যায় স্পেস স্টেশনে। ৯০ মিনিটে স্পেস স্টেশন ১৭,৫০০ মাইলস অতিক্রম করে। ক্রিস্টিনা জানিয়েছে, এর সঙ্গেই অভ্যস্ত হয়ে উঠে ছিলাম।' ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া। '৪১ বছর বয়সে এসে আমি বুলতে বসেছিলাম, মধ্যাকর্ষণ শক্তির সঙ্গে কীভাবে চলতে হয়। কারণ স্পেস স্টেশনে মধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই।' ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া 'যার ফলে বিপরীতে যাওয়ার জন্য কোনো শক্তি ব্যয় করতে হত না। সবসময়ই মনে হত আমি উড়ছি। আমার শরীরের যে কোনো ভর আছে তা মনেই হত না।' ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া 'আমাদের কান আর কাজ করত না। কাছের মানুষের কথাও শুনতে পেতাম না'। ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া সবচেয়ে অসুবিধা যেটা হত তা হল, ঘুমানোর জন্য সঠিক জায়গা পাওয়া যেত না। আমি একটি ফ্লোটিং স্লিপিং ব্যাগ খুঁজে নিয়েছিলাম। ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া ওখানে আবহাওয়া খুব গরমও ছিল না আবার ঠান্ডাও ছিল না। ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া স্পেস স্টেশনে তেমন কোনো সুগন্ধী ছিল না। কারণ আমাদের লোশন, সাবান, শ্যাম্পু ব্যবহার করা মানা ছিল। কারণএই সবে রসায়ন পদার্থ থাকে। যা স্পেস স্টেশনের ক্ষতি করতে পারে। অবশ্যই কোনো আগুন জ্বালানোর বন্দবস্ত ছিল না। ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া স্পেস স্টেশনে একটা অন্যরকম গন্ধ বিরাজ করে। ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া স্নান করা ছিল সম্পূর্ণ অনন্য পদ্ধতি। পৃথিবীতে যেভাবে স্নান করা হয়। স্পেস স্টেশনে তা একেবারেই আলাদা। ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া আমরা একটি তোয়ালে হাইড্রেট করি যাতে পরীক্ষামূলক সাবান থাকে, এবং আমরা সেই তোয়ালেটি দুই দিনের জন্য ব্যবহার করি। ওই তোয়ালে শুকতে সময় নেয় এক সপ্তাহ। ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল ধুতে পারি না। ওখানে জল বিন্দু বিন্দু আকারে উড়তে থাকে। ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া আমি স্পেস স্টেশনে একটা অন্তর্বাস পরে থাকতাম দু দিন। শরীর চর্চা করার পোশাক, মোজা, টানা এক সপ্তাহ করে পরতাম। টি-শার্ট, প্যান্ট তো গোটা এক মাস পরে থাকতাম। ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া “ আমরা একটি চামচ দিয়ে খেতাম। এক চামচ দিয়ে খাই। সবকিছু খাবার প্যাকেটে রাখা হত। মাংস, পাস্তা, কফি থাকত খাবারের তালিকায়। আমরা মেনুতে ২০০ টি ভিন্ন ভিন্ন খাবার থাকত। ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া “ আমার জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী, দিন গুলো খুব পৃথিবাতে ফিরতে ইচ্ছা করত। যদিও আমি পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করেছি, স্পেস স্টেশনে কেবল শারীরিকভাবেই অনেকটা দূরে ছিলাম। ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া কিন্তু পৃথিবীক প্রদক্ষিণ করতে করতে স্পেশ স্টেশনে বসবাস করা, ল্যাবে কাজ করার অভিজ্ঞতাও ছিল অন্যরকম। যা আমি আজীবন ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করব। ছবি সৌজন্যে নাসা সোশাল মিডিয়া স্পেস স্টেশনের ছবি। ছবি সৌজন্য নাসা সোশাল মিডিয়া ছবি সৌজন্য নাসা সোশাল মিডিয়া ছবি সৌজন্য নাসা সোশাল মিডিয়া ছবি সৌজন্য নাসা সোশাল মিডিয়া স্পেস স্টেশনের বাইরের ছবি, ছবি সৌজন্য নাসা সোশাল মিডিয়া স্পেস স্টেশনের বাইরের ছবি, ছবি সৌজন্য নাসা সোশাল মিডিয়া স্পেস স্টেশনের বাইরের ছবি, ছবি সৌজন্য নাসা সোশাল মিডিয়া স্পেস স্টেশনের বাইরের ছবি, ছবি সৌজন্য নাসা সোশাল মিডিয়া গবেষণা চলছে। ছবি সৌজন্য নাসা সোশাল মিডিয়া স্পেস স্টেশনের বাইরে বেরনোর আগের মুহূর্ত মধ্যাকর্ষণ শক্তি না থাকার কারণে স্পেস স্টেশন থেকে পৃথিবীর ছবি