মাইলেজ কমার পিছনে অনেক কারণ থাকতে পারে
অধিকাংশ পরিবারের আজকাল যাতায়াতের অন্যতম প্রধান মাধ্যম বাইক বা স্কুটি। অনেক সময় দেখা যায় কোন কারণে বাইক বা স্কুটি ঠিকমত মাইলেজ দেয় না। ফলে সমস্যায় পড়তে হয় আমাদের।
৪০-৬০ কিলোমিটার গতিবেগে চালালে আপনি সবথেকে ভালো মাইলেজ পেতে পারেন
মাইলেজ কমার পিছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। যার মধ্যে সবচেয়ে বড় কারণ সময়মতো সার্ভিস না করা। শুধু তাই নয়, বাইক চালানোর উপরও মাইলেজ নির্ভর করে। জানেন কী ৪০-৬০ কিলোমিটার গতিবেগে চালালে আপনি সবথেকে ভালো মাইলেজ পেতে পারেন।
এয়ার ফিল্টারের উপর মাইলেজ নির্ভর করে
সম্ভবত আপনি জানেন না এয়ার ফিল্টারের উপর মাইলেজ নির্ভর করে। নোংরা এয়ার ফিল্টার ইঞ্জিনে সঠিকভাবে বাতাস পৌঁছাতে দেয় না না এবং শুধু তাই নয়, ইঞ্জিনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এমন পরিস্থিতিতে সময়মতো এয়ার ফিল্টার পরিষ্কার করা জরুরি।
গাড়ির এয়ার ফিল্টারের কাজ অনেকটা আমাদের শরীরের ফুসফুসের মত।
প্রতি ৩০০০ থেকে ৫০০০ কিলোমিটার চলার পরই এর এয়ার ফিল্টার পরিবর্তন করা উচিত। সময়মতো এয়ার ফিল্টার বদল না করলে সঠিক মাইলেজ পাওয়া যায় না। গাড়ির এয়ার ফিল্টারের কাজ অনেকটা আমাদের শরীরের ফুসফুসের মত।
লোয়ার গিয়ারে চালানবেন তখন এক্সিলারেটরটি মোটেও চাপবেন না
বাইক চালানোর সময় আপনি যখন লোয়ার গিয়ারে চালানবেন তখন এক্সিলারেটরটি মোটেও চাপবেন না। এর ফলে বাইকের জ্বালানী খরচ বেড়ে যায় যার ফলে মাইলেজ কমতে শুরু করে।
সময়ে বাইক সার্ভিসিং করা বিশেষ ভাবে জরুরি
নাইট্রোজেন এয়ার টায়ারগুলি ঠান্ডা এবং হালকা থাকে ফলে মাইলেজও উন্নত হয়। শুধু তাই নয়, বাইকের কর্মক্ষমতাও বাড়ে। পাশাপাশি সময়ে সময়ে বাইক সার্ভিসিং করা বিশেষ ভাবে জরুরি।