বাংলায় অনেক রীতির মধ্যে এটি এক ধরনের রেওয়াজ। যেখানে কালীপুজোর আগেন দিন ভূত চতুর্দশী পালন করা হয়। এই দিন পরলোকগত চৌদ্দ পুরুষের আত্মারা নিজ নিজ বাড়িতে নেমে আসেন। তাই তাদের আসা যাওয়ার পথকে আলোকিত করতেই নাকি এই দিন সন্ধ্যাবেলা প্রদীপ জ্বলানোর রীতি রয়েছে। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
পুরাণ মতে ভূত চতুর্দশীর রাতে শিবভক্ত বলি, মর্ত্যে আসেন পুজো নিতে। সঙ্গে আসেন তাঁর অনুচর ভূতেরা। সন্ধ্যাবেলা অনেকের বাড়িতে তাই জ্বালানো হয় চোদ্দটি প্রদীপ। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
বাঙালিদের ঘরে ঘরে ভূত চতুর্দশীতে যেই দুটি নিয়ম মূলত পালন করা হয়, সেক্ষত্রে অনেকে মনে করেন চোদ্দ ভুবনের অধীশ্বরী দেবীর উদ্দেশ্যে চোদ্দ শাক খাওয়া এবং চোদ্দ টি প্রদীপ জ্বালানো হয়। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
কার্তিক মাসের অমাবস্যা তিথিতেই ভূত চতুর্দশী পালন করা হয়। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
আর মানুষ পরলোক জগতের ভূত প্রেতকে দূরে রাখতে ১৪ শাক খেয়ে, ১৪ প্রদীপ জ্বালিয়ে এবং ১৪ ফোঁটা দিয়ে এই তিথিকে উদযাপন করে থাকে বহুকাল থেকেই। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
আর একটা মত, চামুণ্ডারূপী চৌদ্দখানা ভূতেদের থেকে ভক্তবাড়িকে অশুভ শক্তিকে তাড়াবার জন্যে মা কালী নেমে আসেন। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ
বেশির ভাগ বাঙালি পরলোকগত পিতৃপুরুষের আত্মার সদ্গতির কামনায় বহু কাল আগে থেকে চলে আসা এই প্রথাকে খুব সাড়ম্বরে পালন করে থাকেন। এক্সপ্রেস ফোটো- শশী ঘোষ