-
রাজ্যে বিভিন্ন চিটফান্ড কান্ডে প্রতারিতদের টাকা ফেরত, এজেন্টদের নিরাপত্তা, কর্মক্ষমদের উপযুক্ত চাকরি সহ ছয় দফা দাবীতে আমানতকারীরা বুধবার দুপুরে কলকাতার রানী রাসমণি রোডে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যপালের কাছে ডেপুটেশনও জমা দেন। অল বেঙ্গল চিটফান্ড সাফারার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশানের উদ্যোগে জমায়েত হয়। ছবি: শশী ঘোষ
-
২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের আগে অমিত শাহ ১২০ দিনের মধ্যে চিটফান্ড সমস্যার সমাধান করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছিলেন। যদিও ভোট মিটে গেলেও এই আশ্বাসের কোনও বাস্তবায়ন হয়নি। ছবি: শশী ঘোষ
-
২০১২-১৩ সালে চিটফান্ড সমস্যার সমাধানের জন্যে ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। ছবি: শশী ঘোষ
-
২০১৪ সালের মে মাসে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়ার পর আমানতকারীদের টাকা বিলি ও কমিশনের কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। ছবি: শশী ঘোষ
-
বর্তমান পরিস্থিতিতে রাজ্যে ৫ কোটি আমানতকারী, ৫০ লক্ষ এজেন্ট (তথা আমানতকারী)। এই মুহূর্তে আনুমানিক আরও ৩০ কোটি মানুষ সারা দেশে ক্ষতিগ্রস্ত। ছবি: শশী ঘোষ
-
অল বেঙ্গল চিট ফান্ড সাফারার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশানের অভিযোগ, সমস্যা সমাধানে কেন্দ্রীয় এবং রাজ্যে সরকার উভয়েই উদাসীন। ছবি: শশী ঘোষ
-
এই সংগঠনের তরফ থেকে আরও জানা যায়, সরকার গত ১০ বছরে দেশের শিল্পপতিদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ১০ লক্ষ কোটি টাকার কর ছাড় দিয়েছে এবং এই শিল্পপতিরা ব্যাঙ্ক থেকে আনুমানিক ৭ লক্ষ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন, যা আজ অনাদায়ী। ছবি: শশী ঘোষ
-
এ বছর ৮ মার্চের মধ্যে ছত্তিসগড় সরকার পিএসিএল কোম্পানির আমানতকারীদের টাকা ফেরত দিয়েছে। ছবি: শশী ঘোষ
-
অন্যদিকে ওড়িশায় যাঁরা ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন সংস্থায় লগ্নি করেছিলেন, ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করে তাঁদের টাকা ফেরত দিয়েছে ওড়িশা সরকার। এ বছর ৮ মার্চের মধ্যে ছত্তিসগড় সরকার পিএসিএল কোম্পানির আমানতকারীদের টাকা ফেরত দিয়েছে। ছবি: শশী ঘোষ
-
এই রাজ্যে চিটফান্ড কেলেঙ্কারিতে তিনশোরও বেশী আমানতকারী ও এজেন্ট আত্মহত্যা করেছেন। পাঁচজন এজেন্ট খুন হয়েছেন। এখন পর্যন্ত দোষীদের কারোর শাস্তি হয় নি। ছবি: শশী ঘোষ
-
এই রাজ্যের অনেক মানুষ জীবন জীবিকার সন্ধানে চিটফান্ড সংস্থাগুলিতে কমিশনের বিনিময়ে কাজ করছিলেন। এত বড় কেলেঙ্কারি হবে কেউ জানতেন না। ছবি: শশী ঘোষ
-
২০১২-১৩ পর্যন্ত চিট ফান্ড কেলেঙ্কারির সঙ্গে যুক্ত বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এখন যদি চিটফান্ড এজেন্ট ও আমানতকারীদের কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার দায়িত্ব না নেয়, আগামীতে আরও বড় ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন এজেন্টদের অনেকে। ছবি: শশী ঘোষ
