জামাই ষষ্ঠীর বাজার আর ইলিশের দামে হাত পুড়বে না, এমনটা হওয়ার উপায় নেই। শতাব্দী প্রাচীন রেওয়াজ অনুসারে জামাইয়ের পাতে ইলিশ দেওয়া হয়ে থাকে এই ষষ্ঠীর অনুষ্ঠানে। কিন্তু এবার যেমন যোগানও কম, তেমন দামে আগুন রূপোলি শস্যর। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
বিক্রেতারা জানাচ্ছেন ইয়াসের জন্যই যোগান কমেছে মাছের। শুধু ইলিশ নয়, সামুদ্রিক মাছেরও একই অবস্থা। ফলে চাহিদা তুলনায় বাজার দরও বেড়েছে। দিঘায় ইলিশ তোলার কাজ শুরু হলেও তা কবে আসবে এখনও বলা যাচ্ছে না। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
ষষ্ঠীর মধ্যাহ্নে পঞ্চব্যঞ্জনে তাই ইলিশ থাকার সম্ভাবনা কমছে। যদিও পাইকারি বিক্রেতারা জানাচ্ছেন যে হিমঘরে যে মাছ রয়েছে তা দিয়ে কিছুটা চাহিদা মেটানো যেতে পারে। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
হাওড়ার এক পাইকারি দোকানের মাছ ব্যবসায়ীর কথায়, "৫০০ গ্রাম ওজনের ভাল ইলিশের দাম এখন ৮০০ থেকে ৮৫০টাকা প্রায়। ১ কিলো কিংবা তার বেশি ওজন হলে দাম ১৮০০ এর বেশি থাকছে। দিনের দিন দাম আরেকটু বাড়তে পারে।" এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
জামাই ষষ্ঠীর দিনে শাশুড়িরা নতুন পাখার উপর আমসহ পাঁচ ফল রেখে পুজো করেন। সমৃদ্ধি ও সুস্থ জীবনের কামনায় হয়ে থাকে এই পুজো। জামাইদের পাতে আম দিতে তাই ফলের দামও বেড়েছে বেশ কিছুটা। এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
আম, জাম, কাঁঠাল- গ্রীষ্মের তিন ফল এখন বাজার মাতাচ্ছে দামে ও ঘ্রাণে। এক খুচরো আম বিক্রেতার কথায়, "২২টাকা প্রতি কিলো হিমসাগর আম ছিল। তবে এখন ভালো হিমসাগর কিনতে হলে প্রতি কিলো ৫০ টাকা থেকে শুরু। আম্রপালিরও চাহিদা আছে। জামের দাম ওই ১৬০ টাকা কিলো প্রতি বিক্রি হচ্ছে।" এক্সপ্রেস ফটো- শশী ঘোষ
আমাদের নিউজলেটার সদস্যতা!
একচেটিয়া অফার এবং সর্বশেষ খবর পেতে প্রথম হন