বিচার পেতে আলোর পথে
খুন এবং ধর্ষণের অভিযোগ-কাণ্ডে গোটা কলকাতা, সমগ্র বাংলা তথা গোটা বিশ্ব যে নির্যাতিতার পরিবারের পাশে, বুধবার ফের তা স্পষ্ট হয়ে হয়ে গেল।
আলো জ্বেলে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ
কলকাতা থেকে শহরতলিতে প্রতিবাদে শামিল হলেন অসংখ্য সাধারণ মানুষ। অন্ধকারের মধ্যে টিমটিম করে জ্বলে উঠল মোমবাতির আলো, জ্বলে উঠল ফোনের ফ্ল্যাশ লাইট।
রাতদখল কর্মসূচিতে টলি-তারকারাও
রাতদখল কর্মসূচিতে অংশ নিলেন টলিউডের সেলেবরা। অভিনেত্রী দেবলীনা দত্ত থেকে ঋষভ বসুরা আসেন সংহতি দেখাতে।
প্রতীকী প্রতিবাদে শামিল সবাই
সাধারণ মানুষ থেকে টলিপাড়ার তারকারা, চিকিৎসক মহল থেকে রাজনৈতিক মহল, সমাজের বিভিন্ন পেশার অসংখ্য মানুষ যোগ দিলেন এই প্রতিবাদে।
বিচারের দাবিতে শহর ডুবল আঁধারে
শহর কলকাতায় এই রাতে একাধিক ব্রিজ এবং বড় রাস্তাতেও আলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। আরজিকর হাসপাতালেও নিভে যায় আলো। বদলে জ্বলে ওঠে অসংখ্য মোমবাতি।
প্রতিবাদ শহরের সীমানা ছাড়িয়ে গ্রামেও
শহর কলকাতার আনাচ কানাচে ছড়িয়ে পড়েছিল প্রতিবাদের এই ঢল, বিচারের দাবি। শহরের সীমানা পেরিয়ে শহরতলিও শামিল হয়েছিল এই প্রতিবাদে।
নির্যাতিতার বিচারের দাবিতে রাত জাগল বাংলা
গত ১৪ আগস্ট প্রথম আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে মেয়েদের রাতদখল কর্মসূচি হয়েছিল বাংলায়। ফের বুধবার রাতে বিচার পেতে আলোর পথে- রাতদখল কর্মসূচি হল বাংলা।
প্রতিবাদে শামিল আরজি করের ডাক্তাররাও
নির্যাতিতার বিচারের দাবিতে তাঁর সহকর্মী জুনিয়র ডাক্তাররা এদিন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে মোমবাতি জ্বালেন।
বিচার চাই
নির্যাতিতার বিচার চাই, এই দাবিতে সরব হলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এদিন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে এসে প্রতিবাদ কর্মসূচিতে শামিল হন নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যরাও।