New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/07/Water-cover.jpg)
হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে জলের অপচয়ের ফলে ভূগর্ভস্থ জলের স্তর অনেকটাই নিচে নেমে গিয়েছে। ছবি: শশী ঘোষ
জলের আরেক নাম জীবন। এই জীবনই রোজ নষ্ট এই শহরে। পথচলতি মানুষ থেকে স্থানীয় বাসিন্দা, সকলেই তা দেখছেন। দেখেও পাশ কাটিয়ে যাচ্ছেন। অনেকের কাছে জল অপচয় যেন নিত্য নৈমিত্তিক এক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের অনেক রাজ্য যখন এই মুহূর্তে চরম জল সঙ্কটে ভুগছে, তখন কলকাতা জলের ব্যপারে চরম উদাসীন। ছবি: শশী ঘোষ হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে জল অপচয়ের ফলে ভূগর্ভস্থ জলের স্তর অনেকটাই নিচে নেমে গিয়েছে। যার জন্যে অনেক প্রচারও চলছে। কিন্তু এই প্রচার যে নামমাত্র, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ছবি: শশী ঘোষ ২০১৮ সালেই 'ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড'এর রিপোর্টে বলা হয়েছে, 'ওয়াটার স্ট্রেসড সিটি’র মাপকাঠির ভিত্তিতে প্রথম পাঁচটি শহরের মধ্যে চেন্নাই, হায়দরাবাদের সঙ্গে জায়গা করে নিয়েছে কলকাতাও। ছবি: শশী ঘোষ এই রিপোর্ট যে সত্যি হয়েছে তার বাস্তবিক উদাহরণ এই মুহূর্তের চেন্নাই। জলের জন্যে রীতিমত হাহাকার শুরু চলছে সেখানে। ছবি: শশী ঘোষ প্রশাসন থেকে সাধারণ মানুষ যদি এখনই সতর্ক না হন, তবে কলকাতাতেও জলের জন্যে হাহাকার শুরু হবে। ছবি: শশী ঘোষ এই জল যে শুধুমাত্র রাস্তার কলেই নষ্ট হয়, তা শুধু নয়। বাড়ির জলের ট্যাঙ্ক উপচে পড়লেও কারও খেয়াল থাকে না, কিংবা কেউ বাথরুমের কল খোলা রেখে দেন। ছবি: শশী ঘোষ পুরসভার তথ্য অনুযায়ী, সারা শহরে রাস্তার কলের সংখ্যা ১৭ হাজার। এর মধ্যে বেশীরভাগেরই কল লাগানো নেই। টাইমে জল আসা থেকে যাওয়া পর্যন্ত জল অপচয় হয়। ছবি: শশী ঘোষ এই জলসঙ্কট 'ম্যান মেড', অর্থাৎ মানুষের সচেতনতার অভাবেই জলসঙ্কট তৈরি হচ্ছে। সাম্প্রতিককালে কলকাতা পুরসভার প্রাথমিক জল সমীক্ষায় এমনই তথ্য উঠে এসেছে। ছবি: শশী ঘোষ চেন্নাইতে এই মুহূর্তে জলের দাম পেট্রোল-ডিজেলের দামকেও টেক্কা দিচ্ছে। যদি সাধারণ মানুষ এখনই সচেতন না হন, তবে কলকাতায় সেই পরিস্থিতি তৈরি হতে বেশী সময় লাগবে না। ছবি: শশী ঘোষ